HSC BM Computer Office Application Assignment Answer, HSC BM Assignment Answer For Computer Office Application, xi, xii class final exam assignment, Class 11 & 12 assignment, Assignment 2nd upload solution, HSC BM Solution 2021. For processing the results of Class XII Board Final Computer Office Application Examination-2020 of HSC BM course under Bangladesh Technical Education Baird through assignment.
[Adsense]
দ্বিতীয় ধাপে, এইচএসসি বিএম কম্পিউটার অফিস এপ্লিকেশন অ্যাসাইনমেন্ট প্রদান করা হয়েছে। উক্ত এসাইনমেন্ট টি সম্পন্ন করার জন্য 27-01-2021 হতে 03-02-2021 পর্যন্ত সময় নির্ধারণ করা হয়েছে. সুতরাং এই এসএমএসটি করার জন্য আমাদের হাতে সময় রয়েছে মাত্র এক সপ্তাহ। স্বল্প সময়ের মধ্যে এসাইনমেন্ট সম্পন্ন করে যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট জমা প্রদান করতে হবে।
[Adsense]
কম্পিউটার অফিস এপ্লিকেশন বিষয়ের অধ্যায়সমূহ ও মার্ক
বর্তমান সপ্তাহে বিএম কম্পিউটার অফিস এপ্লিকেশন বিষয়টি অ্যাসাইনমেন্ট প্রদান করা হয়েছে সেখানে মোট নয়টি অধ্যায় থেকে প্রশ্ন করা হয়েছে. এই নয়টি অধ্যায়ের মধ্যে থেকে মোট কয়টি সাধারণ প্রশ্ন ও পাঁচটি ব্যবহারিক প্রশ্ন করা হয়েছে. কম্পিউটার অফিস এপ্লিকেশন বিষয়ের 6 টি সাধারণ প্রশ্নের জন্য 60 মার্ক নির্ধারণ করা হয়েছে এবং পাঁচটি ব্যবহারিক প্রশ্নের জন্য 25 মার্চ নির্ধারণ করা হয়েছে.
[Adsense]
Computer Office Application (COA) Assignment
[Adsense]
[Adsense]
BM Computer Office application-1 Assignment answer
১। ক) ডিজিটাল কম্পিউটার বলতে কি বােঝায়?
[su_spoiler title=”উত্তর” style=”fancy” icon=”caret”]
যে কম্পিউটার বাইনারি পদ্ধতিতে অর্থাৎ ০ ও ১ এর উপস্থিতির উপর নির্ভর করে প্রক্রিয়াকরণের কাজ করে তাকে ডিজিটাল কম্পিউটার বলা হয়।
[/su_spoiler]
খ) কোভিড়-১৯ সময় কালে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আধুনিক কম্পিউটারের ব্যবহার লিখ।
[su_spoiler title=”উত্তর” style=”fancy” icon=”caret”]
চিকিৎসা প্রযুক্তি একটি বিস্তীর্ণ ক্ষেত্র। যেখানে বায়োটেকনোলজি, ফার্মাসিটিক্যাল, তথ্যপ্রযুক্তি, উন্নয়ন চিকিৎসার সরঞ্জামগুলি সারা বিশ্বের মানুষের স্বাস্থ্য উন্নতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। কম্পিউটার আধুনিক চিকিৎসা সেবা কে আরও সহজ করে তুলেছে। করণা চিকিৎসার বিভিন্ন গবেষণামূলক কাজে কম্পিউটারের ব্যবহার ছাড়াও কম্পিউটারের সাহায্যে নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষার কাজে ব্যবহার হয়। মহামারী করোনাভাইরাস নির্ণয় রক্ত পরীক্ষা, মুখের লালা পরীক্ষাসহ করণা মেডিসিন তৈরিতেও কম্পিউটার বিশেষ ভূমিকা রাখে। এছাড়াও মাইক্রো সার্জারি, সিটি স্কিন ,লেজার সার্জারি ইত্যাদি কাজে কম্পিউটার ব্যবহার হয়ে আসছে।
[/su_spoiler]
[Adsense]
গ) সফটওয্যার ব্যতীত হার্ডওযার অচল বর্ণনা কর।
[su_spoiler title=”উত্তর” style=”fancy” icon=”caret”]
সফটওয়্যার Software :
সাধারণত সফটওয়্যার কলতে কম্পিউটারের প্রােগ্রামসমূহের সমষ্টিকে বােঝানাে হয়। অর্থাৎ সফটওয়্যার হলাে কতকগুলাে প্রােগ্রাম বা প্রােগ্রামের সমষ্টি, যা হার্ডওয়্যারকে কর্মক্ষম করে প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে ব্যবহারকারীর কাক্ষিত ফলাফল প্রদান করে। সফটওয়্যারের মাধ্যমে কম্পিউটারের হার্ডওয়্যারকে কার্যোপযােগী করা হয়। DOS, Windows, MS Office, Adobe Photoshop, Vedio Player, Pagemaker ইত্যাদি হলাে সফটওয়্যারের উদাহরণ।
হার্ডওয়্যার Hardware :
হার্ডওয়্যার হলাে কম্পিউটারের ভৌত সংগঠন। কম্পিউটার তৈরিতে ব্যবহৃত বিভিন্ন ধরনের ডিভাইস বা যন্ত্র এবং যন্ত্রাংশসমূহকে বলা হয় কম্পিউটার হার্ডওয়্যার। সাধারণত কম্পিউটার হার্ডওয়্যারকে আমরা দেখতে পারি এবং স্পর্শ করতে পারি। কি-বাের্ড, মাউস, মাইক্রোপ্রসেসর, মাদারবাের্ড, ডিস্ক, ডিস্ক ড্রাইভ, মনিটর, প্রিন্টার ইত্যাদি হলাে কম্পিউটার হার্ডওয়্যারের উদাহরণ।
হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যারের মধ্যে সম্পর্ক Relation between Hardware and software:
সমস্যা সমাধান বা কার্য সম্পাদনের উদ্দেশ্যে কম্পিউটারের ভাষায় ধারাবাহিকভাবে সাজানাে নির্দেশমালাকে প্রােগ্রাম বলে। সফটওয়্যার বা প্রােগ্রাম সমষ্টি, যা কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার ও ব্যবহারকারীর মধ্যে সম্পর্ক সৃষ্টির মাধ্যমে হার্ডওয়্যারকে কার্যক্ষম করে তােলে। সফটওয়্যারকে স্পর্শ করা যায় না তবে মানুষের ব্রেনের সাথে তুলনা করা যায়। অন্যদিকে হার্ডওয়্যারকে মানুষের দেহের সাথে তুলনা করা যায়। সফটওয়্যার ছাড়া হার্ডওয়্যার অর্থহীন। সফটওয়্যার ব্যবহারকারী এবং হার্ডওয়্যারের সাথে যােগাযােগ রক্ষা করে।
কম্পিউটারের সাহায্যে ব্যবহারকারীর কাঙ্ক্ষিত ফলাফল পাওয়ার জন্য হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার উভয়েরই প্রয়ােজন। এককথায় হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার একে অপরের পরিপূরক। সফটওয়্যার ছাড়া শুধুমাত্র হার্ডওয়্যারের সাহায্যে কম্পিউটারের কোনাে কাজই সম্পাদন করা সম্ভব হয় না। তেমনি হার্ডওয়্যার ব্যতীত শুধুমাত্র সফটওয়্যারের সাহায্যে কিছুই করা যায় না।
[/su_spoiler]
২। ক) প্রিন্টার কি?
[su_spoiler title=”উত্তর” style=”fancy” icon=”caret”]
উত্তর : প্রিন্টার : যে যন্ত্রের মাধ্যমে কম্পিউটারে প্রাপ্ত ফলাফল কাগজে ছাপানাে যায়, তাকে প্রিন্টার বলা হয়। এটা বহুল ব্যবহৃত আউটপুট ডিভাইস। কম্পিউটারে কোন ডকুমেন্ট তৈরি করে হার্ড কপি আকারে সংরক্ষণ করার জন্য প্রিন্টার ব্যবহার করা হয়। প্রত্যেক প্রিন্টারের নিজস্ব প্রিন্ট ড্রাইভার (প্রােগ্রাম) আছে। কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত প্রিন্টারের ড্রাইভারটি ইনস্টল করে নিতে হবে।
[/su_spoiler]
খ) ইনপুট আউটপুট ডিভাইস বলতে কি বুঝায়?
[su_spoiler title=”উত্তর” style=”fancy” icon=”caret”]
ইনপুট ডিভাইস: ইনপুট ডিভাইসের সাহায্যে প্রথমে কম্পিউটারের সাথে বাইরের যােগাযােগের সূত্রপাত ঘটায়। বিভিন্ন ধরনের তথ্য বা ডাটা কম্পিউটারে প্রেরণ করার জন্য যে সমস্ত ডিভাইস/যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা হয় তাকে ইনপুট ডিভাইস ললে। কীবাের্ড, মাউস, জয়স্টিক ইত্যাদি ইনপুট ডিভাইস।।
বেসিক ফাংশন / কাজ : কম্পিউটার বিভিন্ন তথ্য বা ডাটা নিয়ে কাজ করে। আর এ সমস্ত তথ্য বা ডাটা কম্পিউটারে প্রবেশ করনােই হলাে ইনপুট ডিভাইসের প্রধান কাজ।
আউটপুট ডিভাইস : কম্পিউটারে প্রেরণকৃত তথ্য বা ডাটা প্রক্রিয়াকরণের পর কম্পিউটারের যে ডিভাইসে প্রদর্শিত হয় বা ফলাফল প্রদান করে তাকে আউটপুট ডিভাইস বলে। মনিটর, প্রিন্টার, প্লটার ইত্যাদি আউটপুট ডিভাইস।
বেসিক ফাংশন / কাজ: কম্পিউটারে তথ্য প্রক্রিয়াকরণের পর ফলাফল প্রদর্শন করাই আউটপুট ডিভাইসের প্রধান কাজ।
[/su_spoiler]
[Adsense]
গ) OMR ও OCR পার্থক্য লিখ।
[su_spoiler title=”উত্তর” style=”fancy” icon=”caret”]
OMR ও OCR এর মধ্যে পার্থক্য
পার্থক্যের বিষয় |
OMR |
OCR |
পূর্ণনাম |
OMR এর পূর্ণ নাম Optical Mark Reader। |
OCR এর পূর্ণ নাম Optical Character । |
বর্ণ বুঝার উপায় |
এর সাহায্যে কালির দাগ বোঝার জন্য কালির দাগ এর আলোর প্রতিফলন এবং পেন্সিলের দাগ বোঝার জন্য পেন্সিলের শীষ এর উপাদান গ্রাফাইটের বৈদ্যুতিক পরিবাহিতা বিচার করে। |
এটি কোন বর্ণ পড়ার সময় সেই বর্ণের গঠন অনুযায়ী কতগুলো বৈদ্যুতিক সংকেত তৈরি করে। |
পেন্সিলের দাগ ও বর্ণ |
এটি পেন্সিলের দাগ বুঝতে পারে। |
এটি পেন্সিল বা কালির দাগ ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের চিহ্ন বা বর্ণ বুঝতে পারে। |
ব্যবহার |
নৈবিতিক উত্তরপত্র পরীক্ষণ এর জন্য OMR ব্যবহার করা হয় |
চিঠির পিন কোড, ইলেকট্রনিক বিল, বাজার সমীক্ষা ইত্যাদি ক্ষেত্রে OCR ব্যবহার করা হয় |
[/su_spoiler]
৩। ক) জিপ ড্রাইভ কি?
[su_spoiler title=”উত্তর” style=”fancy” icon=”caret”]
জিপ ড্রাইভটি একটি অপসারণযােগ্য ফ্লপি ডিস্ক স্টোরেজ সিস্টেম। যা 1994 সালের শেষদিকে lomega দ্বারা প্রবর্তিত হয়েছিল। মুক্তির সময় মাঝারি থেকে উচ্চ-ক্ষমতা হিসাবে বিবেচিত, জিপ ডিস্কগুলি মূলত 100 এমবি, তার পরে 250 এমবি, এবং সক্ষমতা সহ চালু হয়েছিল এবং অবশেষে 750 এমবি।
[/su_spoiler]
থ) RAM ও ROM এর পার্থক্য লিখ?
[su_spoiler title=”উত্তর” style=”fancy” icon=”caret”]
নিচে RAM ও ROM-এর মধ্যে পার্থক্য ছকের সাহায্যে তুলে ধরা হলাে :
[Adsense]
RAM |
ROM |
|
|
|
2. ROM এ রক্ষিত তথ্য সংশোধন, পরিবর্তন, পরিবর্ধন করা যায় না। |
|
3. ROM এর পূর্ণরূপ হল Read Only Memory. |
|
4. এটি প্রধান মেমোরির একটি অংশ । |
|
5. ROM এ Read / Write করা যায় না। |
|
6. কম্পিউটারের ROM এ বিন্দু মৌলিক নির্দেশ থাকে যার মাধ্যমে মাইক্রোপ্রসেসর কম্পিউটার চালনা করে। |
[/su_spoiler]
গ) হার্ড ডিস্কের বৈশিষ্ট লিখ?
[su_spoiler title=”উত্তর” style=”fancy” icon=”caret”]
হার্ড ডিস্কের বৈশিষ্ট্য:
- এর ধারণ ক্ষমতা বেশি।
- এটি অনেক মজবুত ও টেকসই।
- এটি কম্পিউটারের হার্ডওয়্যারে সুরক্ষিত অবস্থায় থাকে বিধায় নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা কম।
- এটি একটি দ্রুত গতি সম্পন্ন স্টোরেজ ডিভাইস।
- হার্ড ডিক কম্পিউটারের মধ্যে থাকে।
- এর এক্সেস টাইম ফ্লপিডিস্কের চেয়ে অনেক কম।
- এটি তথ্যসংরক্ষণের ক্ষেত্রে ফ্লপিডিস্কের তুলনায় অনেক নির্ভরযােগ্য ও দীর্ঘস্থায়ী।
- এর মধ্যে বেশি দিন তথ্য জমা রাখা যায়।
- সামান্য তাপ ও আর্দ্রতায় হার্ড ডিস্ক নষ্ট হয়না।
[/su_spoiler]
৪। ক) সংখ্য পদ্ধতি কি?
[Adsense]
[su_spoiler title=”উত্তর” style=”fancy” icon=”caret”]
সংখ্যা পদ্ধতিঃ কোন প্রতিক বা চিহ্ন ব্যবহার করে সংখ্যাকে প্রকাশ করার ও গণনা করার রীতি বা পদ্ধতিকে সংখ্যা পদ্ধতি বলে।
আমরা দৈনন্দিন বিভিন্ন প্রকার হিসাব নিকাশ করার জন্য যেসকল কৌশল ও বিন্যাস দ্বারা ভিন্ন ভিন্ন মানের বা ক্ষেত্রের জন্য সংখ্যাকে যে ভাবে ব্যবহার করি তাও হচ্ছে এক প্রকার সংখ্যা পদ্ধতি।
পৃথিবীর উন্নত সভ্যতাগুলাের মাঝে অনেক প্রকার সংখ্যা পদ্ধতির উন্মেষ ঘটেছিল। তা সত্বেই প্রয়ােজন ও সহজ প্রয়ােগের ভিক্তিতে কোন পদ্ধতি বিলুপ্ত হয়ে গেছে কোন পদ্ধতি টিকে আছে।
বর্তমান যে সংখ্যা পদ্ধতিগুলাে টিকে আছে তা প্রধানত দুই ভাবে ভাগ করা যায়।
যেমনঃ
১। নন-পজিশনাল বা অস্থানিক সংখ্যা পদ্ধতি।
২। পজিশনাল বা স্থানিক সংখ্যা পদ্ধতি।
১। নন-পজিশনাল বা অস্থানিক সংখ্যা পদ্ধতিঃ যে সংখ্যা পদ্ধতিতে সংখ্যার কোন স্থানীয় মান নেই। এবং অবস্থানের ভিক্তিতে ঐ সংখ্যার মানের কোন পরিবর্তন হয়না তাকে নন-পজিশনাল সংখ্যা বলে। খুব স্বল্প দুরত্বে মানের কিছু স্থান পরিবর্তন হলেও তার ঐরম থাকেনা নন পজিশনাল সংখায়। সংখ্যার স্থানীয় মান সবাই দ্বিতীয় বা তৃতীয় শ্রেণীতে পড়েছে। একক, দশক, শতক দাগ টেনে অংক করেছিলে মনে আছে নিশ্চয়।।
নন-পজিশনাল সংখ্যা যেমন v=5 ধরা হয়। তাহলে এখানে হচ্ছে নন পজিশনাল সংখ্যা। আবার x =10, I=50 c=100 D= 500 M=1000 ইত্যাদি নন পজিশনাল সংখ্যা।।
২। পজিশনাল বা স্থানিক সংখ্যা পদ্ধতিঃ যে সকল সংখ্যা গুলাের স্থানীয় মান আছে এবং স্থান পরিবর্তন করলে মান পরিবর্তন হয় তাদেরকে পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি বলে। যেমন ১২৩ দ্বারা। শতক পর্যন্ত মান বােঝায় এবং ৩ এর একক স্থানীয় মান পরিবর্তন করে দশক স্থানে নিলে পুরা সংখ্যার মান পরিবর্তন হয়ে ১৩২ হয়ে যায়। এবং এই ক্রম চলতেই থাকে।
পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতিকে আবার ৪ ভাগে ভাগ করা হয়। যথাঃ
১। বাইনারিঃ এই পদ্ধতিতে মাত্র দুটি প্রতিক সংখ্যা হিসাবে ব্যবহার হয়। যথা ০১ এই কারনে বাইনারী সংখ্যা পদ্ধতির বেস ২।১০১১০১
২। অক্টালঃ এই পদ্ধতিতে ৮ট প্রতিক ব্যবহার হয়। যথা ০,১,২,৩,৪,৫,৬,৭ এই কারনে অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতির বেস ৮ | উদাহরন ৪৫৭
৩| ডেসিমেলঃ এই পদ্ধতি আমাদের অতি পরিচিত। আসলে আমরা দৈনন্দিন যে হিসাব করি তা মূলত এই পদ্ধতিতে। এই পদ্ধতির প্রতিক বা অংক ১০টি। যথা ০,১,২,৩,৪,৫,৬,৭,৮,৯ একারনে ডেসিমেল এর বেস ১০। উদাহরন ৭৮৯
৪। হেক্সাডেসিমেলঃ এই পদ্ধতিতে প্রতিক আছে মােট ১৬টি। যথা ০১,২,৩,৪,৫,৬,৭,৮,৯,A,B,C,D,E,F এই কারনে এক্সাডেসিমেলের বেস ১৬। উদাহরনঃ ৬A2F
[/su_spoiler]
খ) ডেটা কোডিং এর নিযম লিখ?
[su_spoiler title=”উত্তর” style=”fancy” icon=”caret”]
ডেটা কোডিং কি?
কোন নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসারে কোন ছেটাকে সংক্ষেপে সংখ্যা, অক্ষর বা চিহ্ন দ্বারা ইউনিক মুংকেত বা কোডের
অক্ষর বা চিহ্ন দ্বারা ইউনিক মুংকেত বা কোডের সাহায্যে বুনাে। কম্পিউটার প্রােগ্রামিংয়ে ডেটা শোড়ি খুবই প্রয়োজনীয় একটা ব্যাপার। এর দ্বারা অতি সহজেই বিভিন্ন জিনিসের শ্রেণীবিন্যাস ও বিট তালিকা থেকে কোন কিছু খুজে বের করাতে সহজতর হয়। কোহি কাজের দক্ষত্র। ও নির্ভুল তাকে বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়।
জেটা কোডিং এর কিছু নিতিমালাঃ
- কোড়ইউনিক (Urinkle) এবংঅর্থবােধকহওয়াউচিৎ। • কোডযথাসম্ভবসংক্ষিপ্ত, স্থিরওস্থায়ীহওয়াউচিৎ। • কোডইউনিফর্মহওয়াদরকারসাথেসাথেপরিবর্তনযােগ্যহওয়াউচিৎ।
[/su_spoiler]
গ) 99.275 দশমিক সংখ্যাকে বাইনারি সংখ্যায় রূপান্তর করো?
[su_spoiler title=”উত্তর” style=”fancy” icon=”caret”]
99.275 = 1100011.0100011001100110011
[/su_spoiler]
৫। ক) অপারেটিং সিস্টেম কি?
[su_spoiler title=”উত্তর” style=”fancy” icon=”caret”]
অপারেটিং সিস্টেম প্রগ্রাম : অপারেটিং সিস্টেম সফটওয়্যার (Operating System Software) ছাড়া একটি কম্পিউটাৰ start হতে পারে না। একটি কম্পিউটাৱেৱ পাওয়ার সুইচ On করার সাথে সাথে অপারেটিং সিস্টেম সফটওয়্যার কম্পিউটারের সকল হার্ডওয়্যারকে সচল করে তােলে এবং এ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যারকে চালনা করার মতাে পরিবেশ তৈরি করে। বাজারে বিভিন্ন ধরনেৰা সিস্টেম প্রোগ্রাম রয়েছে। তার মধ্যে ডস (DOS = Disk Operating Systeri), উইন্ডােজ (Windows), লিনাক্স (Linux), ইউনিক্স (Unix) ইত্যাদি উল্লেখযােগ্য। একটি কম্পিউটারের প্রথম সফটওয়্যারই হচ্ছে অপারেটিং সিস্টেম সফটওয়্যার ।
[/su_spoiler]
খ) মহামারি কালীন সময়ে বানিজ্যিক সফটওয়্যার ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যবসায়িক পরিচালনা করার সুবিধা বর্ণনা কর।
[su_spoiler title=”উত্তর” style=”fancy” icon=”caret”]
মহামারী কালীন সময়ে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা করা একটু কঠিন হয়ে পড়েছে। এ সময় যদি কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করার জন্য বাণিজ্যিক সফটওয়্যারের ব্যবহার করা হয় তাহলে ব্যবসা পরিচালনা পদ্ধতি অনেকটা সহজ হয়ে যাবে। এবং ব্যবসা পরিচালনা করতে আমি একটা সুবিধা হবে। মহামারী কালীন সময়ে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা করার জন্য বাণিজ্যিক সফটওয়্যার ব্যবহারের সুবিধাগুলো বর্ণনা করা হল:
- ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা পদ্ধতি অনেকটা সহজ হয়ে যাবে।
- তুলনামূলক কম সংখ্যক কর্মী ব্যবহার করে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করা যাবে।
- ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পরিচালনায় নির্ভুলভাবে হিসাব নিকাশ করা যাবে।
- অনেক কম সময়ে বড় বড় হিসাব নিকাশ নির্ভুলভাবে করা যাবে।
- লাভ-লোকসানের হিসাব রাখা সহজ হবে।
- বাণিজ্যিক সফটওয়্যার ব্যবহারের ফলে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পরিচালনায় আস্থা বাড়বে।
- ব্যবসার বাৎসরিক হিসাব নিকাশ করা সহজ হবে।
- অন্য কোন স্থান হতে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান উপর তদারকি নিশ্চিত করা যাবে।
- ব্যবসার লাভ-লোকসানের হিসাব বের করা সহজ হবে।
- সহজেই আয় ও ব্যয়ের হিসাব বের করা যাবে।
- এবং দ্রুত সময়ে যেকোন তথ্য খুঁজে বের করা সহজ হবে।
[/su_spoiler]
গ) সিঙ্গেল ও মাল্টি ইউজার অপরেটিং সিস্টেম বর্ণনা কর।
[su_spoiler title=”উত্তর” style=”fancy” icon=”caret”]
সিঙ্গেল ইউজার অপারেটিং সিস্টেম :
যে অপারেটিং সিস্টেম একক ব্যবহারকারী বা এক টার্মিনালযুক্ত কম্পিউটার পরিচালনার জন্য ব্যবহূত হয় তাকে সিঙ্গেল ইউজার অপারেটিং সিস্টেম বলে। আই, বি, এম পিসি সাধারণ মাইক্রোকম্পিউটারে সিঙ্গেল ইউজার অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহূত হয়। উদাহরণ : DO5. BOS, TOS, WINDOWS 3। WINDOWS 45, WINDOWS ৪৪ ইত্যাদি।
মাল্টি ইউজার অপারেটিং সিস্টেম :
যে অপারেটিং সিস্টেম একাধিক ব্যবহারকারী এবং বহু টার্মিনালযুক্ত কম্পিউটার পরিচালনার জন্য ব্যবহৃত হয় তাকে মান্টি ইউজার অপারেটিং সিস্টেম বলে। সুপার, মেইনফ্রেম, মিনি কম্পিউটারে, মাল্টি ইউজার অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহৃত হয়। উদাহরণ : UNIX. LINUX, UBUNTU, WINDOWS XP, WINDOWS VISTA, WINDOWS 7 ইত্যাদি।
[/su_spoiler]
৬। ক) VIRUS এর পূর্ণরুপ কি?
[su_spoiler title=”উত্তর” style=”fancy” icon=”caret”]
VIRUS এর পূর্ণরুপঃ Vital Information Resources Under Siege
একটি কম্পিউটার ভাইরাস/VIRUS হল দূষিত কম্পিউটার প্রােগ্রাম বা কোডের একটি বিভাগ যা কোনও ব্যবহারকারীর কোনও হস্তক্ষেপ ছাড়াই তার কম্পিউটারে লােড হয় এবং তার অনুমােদনের বিরুদ্ধে কাজ করে। VIRUS হলাে মানব তৈরি স্প্যাম বা দূষিত প্রােগ্রাম যার মাধ্যমে অন্যের গুরুত্তপূর্ণ তথ্য বা ডাটা চুরি/ অ্যাক্সেস করে থাকে। প্রতিবছর হ্যাকাররা গুরুত্বপূর্ণ ডাটা চুরি করে মিলিয়ন ডলার পাচার করছে।
[/su_spoiler]
থ) ফাইল ও ফোল্ডারের মধ্যে পার্থক্য লিখ?
[su_spoiler title=”উত্তর” style=”fancy” icon=”caret”]
ফাইল ও ফোল্ডারের মধ্যে পার্থক্য নিম্নরূপ :
ফাইল |
ফোল্ডারের |
১। হার্ডডিস্ক, পেনড্রাইভ বা সিডিতে কোন ডেটা বা ডকুমেন্ট নির্দিষ্টনামে সংরক্ষণ করে রাখাকে ফাইল বলে। |
১। যে ডাইরেক্টরীতে বা যার মধ্যে বিভিন্ন ধরনের ফাইল রাখা হয় তাকে ফোল্ডার বলে। |
২। ফাইলের মধ্যে ফোল্ডার রাখা যায় না। |
২। ফোল্ডারের মধ্যে ফাইল রাখা যায়। |
৩। ফাইল প্রধানত ; দুই প্রকার । (1) ডেটা ফাইল (ii) প্রােগ্রাম ফাইল |
৩। ফোল্ডারের কোন প্রকারভেদ নেই। |
৪। ফাইল হল তথ্যাধার । |
৪। ফোল্ডার হল ফাইলের আধার। |
[/su_spoiler]
গ) ওয়ার্ড প্রসেসিং ও স্প্রেডশিট প্যাকেজ প্রোগ্নমের ২টি উদাহরণ বর্ণনা কর।
[su_spoiler title=”উত্তর” style=”fancy” icon=”caret”]
জনপ্রিয় কয়েকটি প্যাকেজ প্রােগ্রামের নাম ও ব্যবহার উল্লেখ করা হলাে।
ওয়ার্ড প্রসেসিং প্যাকেজ: এ প্রােগ্রামের মাধ্যমে টাইপ রাইটারের চেয়ে শতগুণ বেশি সুবিধা সহকারে যে কোন ভাষায় চিঠি পত্র লেখা থেকে শুরু করে অফিসিয়াল যে কোন ধরনের লেখা-লেখির ও বই পত্র ছাপানাের কাজ করা হয়ে থাকে। বাজারে বিভিন্ন সফটওয়্যার কোম্পানির তৈরি করা ওয়ার্ড প্রসেসিং প্যাকেজ প্রােগ্রাম পাওয়া যায়। তার মধ্যে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড (Ms Word) ও ওয়ার্ডস প্র (Wordpro) উল্লেখযােগ্য।
স্প্রেডশিট প্যাকেজ: এ প্রগ্রামের সাহায্যে প্রচুর পরিমাণ ডাটা নিয়ে গাণিতিক ক্যালকুলেশন কিংবা বিভিন্ন ধরনের এ্যানালাইসিসমূলক কাজে করা যায়। সাধারণত বড় বড় হিসাব নিকাশের কাজে এ প্রোগ্রাম বেশি ব্যবহার করা হয়। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে এ ধরনের প্রোগ্রামের অনেক প্রয়ােজনীয়তা রয়েছে। বাজারে যে সব স্প্রেডশিট প্যাকেজ প্রগ্রাম রয়েছে তার মধ্যে এম এস এক্সেল (MS Excell), লােটাস ১-২-৩ (Lotus 1-2-3) ও কোয়াটো-(Quattro-pro)-এর নাম উল্লেখযোগ্য।
[/su_spoiler]
[su_spoiler title=”” style=”simple” icon=”caret”]
বিএম-03 (ক)
অধ্যায় ও বিষয়বস্তুর শিরােনাম
১ম অধ্যায়: কম্পিউটারের প্রাথমিক ধারনা
২য় অধ্যায়: ইনপুট আউটপুট ডিভাইস
৩য় অধ্যায়: স্টোরেজ মিডিয়া
এ্যাসাইনমেন্ট নির্ধারিত কাজ
১। ক) ডিজিটাল কম্পিউটার বলতে কি বুঝায়?
খ) কোভিড-১৯ সময় কালে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আধুনিক কম্পিউটারের ব্যবহার লিখ।
গ) সফটওয়্যার ব্যতীত হার্ডওয়ার অচল বর্ণনা কর।
২। ক) প্রিন্টার কি?
খ) ইনপুট আউটপুট ডিভাইস বলতে কি বুঝায়?
গ) OMR ও OCR এর পার্থক্য লিখ।
3। ক) জিপ ড্রাইভ কি?
খ) RAM ও ROM এর পার্থক্য লিখ?
গ) হার্ড ডিস্কের বৈশিষ্ট লিখ?
মূল্যায়ন নির্দেশক
1. নির্দেশনা অনুসরন
2. বিষয়বস্তুর সঠিকততা
3. সঠিক সিদ্ধান্ত
4. নিজস্বতা। সক্রিয়তা/ সৃজনশীলতা
বিএম-03 (খ)
অধ্যায় ও বিষয়বস্তুর শিরােনাম
শিরােনাম ৪র্থ অধ্যায়: নম্বর সিস্টেম ও ডিজিটাল লজিক
৫ম অধ্যায়: কম্পিউটার অপারেটিং সিস্টেমের মােলিক ধারণা
৭ম অধ্যায়: ফাইল অরগাইজেশন
৮ম-৮ম অধ্যায়: এ্যাপ্লিকেশন প্যাকেজ
৯ম অধ্যায়: কম্পিউটার ভাইরাস ও আন্টি ভাইরাস
এ্যাসাইনমেন্ট নির্ধারিত কাজ
৪। ক) সংখ্যা পদ্ধতি কি?
খ) ডেটা কোডিং এর নিয়ম লিখ?
গ) ৯৯.২৭৫ দশমিক সংখ্যাকে বাইনারি সংখ্যায় রুপান্তর কর?
৫। ক) অপারেটিং সিস্টেম কি?
খ) মহামারি কালীন সময়ে বানিজ্যিক সফটওয়্যার ব্যবহারের মাধ্যেমে ব্যবসয়িক পরিচলনা করার সুবিধা বর্ণনা কর।
গ) সিঙ্গেল ও মাল্টি ইউজার অপরেটিং সিস্টেম বর্ণনা কর।
৬। ক) VIRUS এর পূর্ণরুপ কি?
খ) ফাইল ও ফোল্ডারের মধ্যে পার্থক্য লিখ?
গ) ওয়ার্ড প্রসেসিং ও স্প্রেডশীট প্যাকেজ প্রােগ্রামের ২ টি উদাহরণ বর্ণনা কর।
ব্যবহারিক চূড়ান্ত মূল্যায়ন এর পূর্ণ নাম্বার : 25
এ্যাসাইনমেন্ট নির্ধারিত কাজ:
১। ডি ড্রাইভে ফোল্ডার ও ফাইল তৈরি ও কপি করে দেখাও।
২। ঢেবিল তৈরি, পরিবর্তন, মার্জ ও পরিমার্জন করে দেখাও।
৩। যােগ, বিয়ােগ, গুন, ভাগ অপারেটরসমুহ ব্যবহার কওে দেখাও।
৪। ই-মেইল একাউন্ট তৈরি, ইমেইল প্রেরণ/ গ্রহন করা এবং ফাইল অ্যাটাচ করে দেখাও।
৫। এন্টিভাইরাস ব্যবহার করে কম্পিউটার ভাইরাস মুক্ত করে দেখাও।
[/su_spoiler]