বাংলাদেশে লকডাউন বিধিনিষেধ ও নিয়ম নীতি 2021 – বাংলাদেশ সরকারের নির্দেশনা সমূহ 

এখন আমি ২০২১ সালের বাংলাদেশে লকডাউন বিধি নিষেধ সম্পর্কে কথা বলব। লকডাউন বিশ্ববাসীর কাছে আতঙ্কের একটি নাম। এটি বাংলাদেশের মানুষ ব্যতিক্রম নয়। কারণ লকডাউনটি স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য দেওয়া হয়েছে। তবে এমন একটি আশঙ্কা রয়েছে যে লকডাউনের কারণে বাংলাদেশের মানুষের জীবন-জীবিকা স্থবির হয়ে পড়েছে। বাংলাদেশ সরকার করোনা ভাইরাসের প্রকোপ বৃদ্ধি এবং স্বাস্থ্যবিধি নিয়ম না মানার কারণে লকডাউন ঘোষণা করতে বাধ্য হয়েছে। আজ আমি 2021 সালে বাংলাদেশে লকডাউন বিধি ও লতডাউনের নিয়ম কানুন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। তাই আগ্রহী লোকেরা আমার নিবন্ধটি টু সম্পূর্ণ পড়ুন।

লকডাউন কী?

করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে প্রথমবারের জন্য লকডাউন কথাটি ব্যবহার করা হচ্ছে। এর সহজ অর্থ হল, প্রয়োজনীয় পরিষেবাগুলি বাদ দিয়ে সবকিছু বন্ধ রাখা। এইসয়ম যখন কোনও প্রয়োজন বা জরুরি অবস্থা থাকে তখন কেবল আপনাকে বাড়ি ছাড়তে দেওয়া হবে।

বাংলাদেশে লকডাউন বিধিনিষেধ ও নিয়ম নীতি 2021 - বাংলাদেশ সরকারের নির্দেশনা সমূহ 

 

সর্বপ্রথম কোথায় লকডাউন দেওয়া হয়েছিলো?

৯/১১ তে আমেরিকায় সন্ত্রাসবাদী হামলার পরে সর্বপ্রথম লকডাউন করা হয়েছিল। এরপর ২০১৩তে বোস্টন এবং ২০১৫-তে প্যারিসে হামলার পর ব্র্যাসেলস-এ লকডাউন ঘোষণা করে হয়েছিল।

বাংলাদেশে কত তারিখ থেকে লকডাউন?

করনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব এর কারণে ৫ এপ্রিল ২০২১  থেকে বাংলাদেশ লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। ৪ এপ্রিল বাংলাদেশ সরকার একটি প্রজ্ঞাপন  জারির মাধ্যমে লকডাউনের নির্দেশনা প্রদান করে। বাংলাদেশ সরকারের লকডাউন সম্পর্কিত প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী ৫ এপ্রিল ২০২১  থেকে পরবর্তী সাত দিনের জন্য  বাংলাদেশ লকডাউনের আওতায় থাকবে। তবে নির্দিষ্ট কিছু সেবা ও প্রতিষ্ঠান লকডাউনের আওতামুক্ত থাকবে।সুতরাং আমাদের সকলেরই লকডাউন তুলে নেওয়ার স্বার্থে যা করা উচিত তা করতে হবে ।তাহলে আমরা পুনরায় স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় ফিরে আসতে পারবো।

বাংলাদেশে লকডাউন কতদিন থাকবে?

 বাংলাদেশ সরকারের লকডাউন সম্পর্কিত প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী আজ থেকে সাত দিনের জন্য লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে।  তবে সরকারের বিভিন্ন মহল থেকে বলা হয়েছে যে লকডাউন এর সময়সীমা বৃদ্ধি করা হতে পারে। ভাইরাসের পরবর্তী পরিস্থিতি বিবেচনা করে লকডাউন এর সময়সীমা বৃদ্ধি হতে পারে।  যদি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় তাহলে অনির্দিষ্টকালের জন্য লকডাউন ঘোষণা হতে পারে।  আবার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকলে লকডাউন বাদ দিয়ে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ফিরে আসতে পারে।সুতরাং আমাদের সকলেরই লকডাউন তুলে নেওয়ার স্বার্থে যা করা উচিত তা করতে হবে ।তাহলে আমরা পুনরায় স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় ফিরে আসতে পারবো।

বাংলাদেশে লকডাউন বিধিনিষেধ ও নিয়ম নীতি 2021 - বাংলাদেশ সরকারের নির্দেশনা সমূহ 

 

বাংলাদেশে লকডাউন কবে খুলবে?

লকডাউন কবে খুলবে নির্দিষ্ট করে বলা খুব কঠিন।  কারণ এর সময়সীমা সাত দিন ধার্য করা হলেও তা বৃদ্ধি হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। বাংলাদেশ সরকার যদি মনে করে যে তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে তাহলে লকডাউন এর সময়সীমা কম হবে।  আবার যদি মনে করে তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না তাহলে লকডাউন এর সময়সীমা বৃদ্ধি পাবে।  সুতরাং লকডাউন কবে খুলবে তা  সম্পর্কে সঠিক কোনো তথ্য নেই।  তবে অনেকেরই অভিমত গত বছরের ন্যায় এ বছরেও প্রায় 3 মাস যাবত লকডাউন অবস্থায় থাকবে। সুতরাং আমাদের সকলেরই লকডাউন তুলে নেওয়ার স্বার্থে যা করা উচিত তা করতে হবে ।তাহলে আমরা পুনরায় স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় ফিরে আসতে পারবো।

 

লকডাউন রুলস ও রেসটিকশন

  1. মাস্ক পরিধান করতে হবে।
  2. জরুরী কাজ ছাড়া বাড়ির বাহিরে বের হওয়া যাবে না।
  3.  একের অধিক লোক একসাথে না হওয়া ভালো।
  4. বার বার সাবান দিয়ে  কমপক্ষে 20 সেকেন্ড ধরে হাত ধৌত করতে হবে।
  5.  বাহিরে কোন কাজে গেলে হাত কোন বস্তুর সংস্পর্শে লাগলে হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করতে হবে ( যদি সাবান ব্যবহারের সুযোগ না থাকে)।
  6.  অযথা  যেখানে সেখানে আড্ডা দেওয়া বন্ধ করতে হবে।
  7. সিগারেট বা তামাকজাত দ্রব্য পরিহার করতে হবে।
  8. বাহিরে কোন কাজে গেলে ফিরে এসে অবশ্যই জামা কাপড় আলাদা স্থানে রেখে গোসল করে নিতে হবে।
  9.  বাড়ির গেট বা ঘরের দরজা  ডেটল বা স্যাভলন দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে
  10.  সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে।
  11. টাকা গোনার পর হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করতে হবে অথবা সাবান দিয়ে ভালো হবে হাত ধুয়ে নিতে হবে।

লকডাউন এর অভিজ্ঞতা

 গত বছরের এপ্রিল মাসে বাংলাদেশ লকডাউন দেওয়া হয়েছিল।  গতবছরের লকডাউনে আমাদের অনেক অভিজ্ঞতা রয়েছে।  যেসকল অভিজ্ঞতা  গত  লকডাউনে আমরা অর্জন করেছি তা থেকে শিক্ষা নিয়ে বর্তমান লকডাউন মোকাবেলা করতে হবে।  গতবার আমরা দেখেছি বাংলাদেশ সরকার লকডাউন ঘোষণা করল তার পূর্বে একটি সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছিল।  সেই ছুটির কারণে ঢাকা থেকে হাজার হাজার গার্মেন্টস  কর্মী অন্যান্য চাকুরীজীবী লোকজন করোনা আক্রান্ত হয়ে গ্রামে চলে আসে।  যার ফলে শহর থেকে গ্রামে ছড়িয়ে পড়ে। 

এছাড়াও গত লকডাউনে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছিল।  সরকারিভাবে যদিও কিছু সাহায্য সহযোগিতা করা হয়েছিল তার পরেও তা যথেষ্ট ছিল না। অনেক মানুষ লজ্জায় পড়ে সাহায্য সহযোগিতা গ্রহণ করতে আগ্রহী হচ্ছিল না। 

যোগাযোগ ব্যবস্থা স্থবির হয়ে পড়ার কারণে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বেড়ে গিয়েছিল।  যার ফলে মানুষ অনেক ভোগান্তির  শিকার হয়েছিল। 

লকডাউন এ আমাদের করণীয়

  1.  যে যেখানে অবস্থান করছে সে সেখানে বিদ্যমান থাকা।  বিনা প্রয়োজনে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে ভ্রমণ না করা।  কারণ ভ্রমণের ফলে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়তে পারে।
  2.  যেহেতু লকডাউনে মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়ে সে কারণে কিছু অর্থ মজুদ রাখা। বিনা প্রয়োজনে  টাকা খরচ না করা। 
  3. মানুষের দৈনন্দিন ব্যবহারের নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম যাতে না বাড়ে সেদিকে খেয়াল রাখা। 

বাংলাদেশে লকডাউনের প্রজ্ঞাপন

করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) সংক্রমণের বিদ্যমান পরিস্থিতি পর্যালোচনায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় কর্তৃক গত ২৯ মার্চ তারিখের ১৮ দফা নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।

ওই স্মারকের ধারাবাহিকতায় আগামী ৫ এপ্রিল ভোর ৬টা থেকে ১১ এপ্রিল রাত ১২টা পর্যন্ত মেয়াদে প্রতিপালনের জন্য প্রজ্ঞাপনে ১১টি নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

১. সকল প্রকার গণপরিবহন (সড়ক, নৌ, রেল ও অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট) বন্ধ থাকবে। তবে পণ্য পরিবহন, উৎপাদন ব্যবস্থা, জরুরি সেবাদানের ক্ষেত্রে এই আদেশ প্রযোজ্য হবে না। এছাড়া, বিদেশগামী/বিদেশফেরত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে না।

২. আইন-শৃঙ্খলা এবং জরুরি পরিষেবা, যেমন- ত্রাণ বিতরণ, স্বাস্থ্য সেবা, বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস/জ্বালানি, ফায়ার সার্ভিস, বন্দরসমূহের (স্থলবন্দর, নদীবন্দর ও সমুদ্রবন্দর) কার্যক্রম, টেলিফোন ও ইন্টারনেট, ডাক সেবাসহ অন্যান্য জরুরি ও অত্যাবশ্যকীয় পণ্য ও সেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অফিসসমূহ, তাদের কর্মচারী ও যানবাহন এ নিষেধাজ্ঞার আওতা বহির্ভূত থাকবে।

৩. সব সরকারি/আধাসরকারি/স্বায়ত্তশাসিত অফিস ও আদালত এবং বেসরকারি অফিস কেবল জরুরি কাজ সম্পাদনের জন্য সীমিত পরিসরে প্রয়োজনীয় জনবলকে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব পরিবহন ব্যবস্থাপনায় অফিসে আনা-নেওয়া করতে পারবে। শিল্প-কারখানা ও নির্মাণ কার্যাদি চালু থাকবে। শিল্প-কারখানার শ্রমিকদের নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পরিবহন ব্যবস্থাপনায় আনা-নেওয়া করতে হবে। বিজিএমইএ ও বিকেএমইএকে শিল্প-কারখানা এলাকায় কাছাকাছি সুবিধাজনক স্থানে তাদের শ্রমিকদের জন্য ফিল্ড হাসপাতাল/চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে।

৪. সন্ধ্যা ৬টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত অতি জরুরি প্রয়োজন ছাড়া (ঔষধ ও নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি ক্রয়, চিকিৎসা সেবা, মৃতদেহ দাফন/সৎকার ইত্যাদি) কোনোভাবেই বাড়ির বাইরে বের হওয়া যাবে না।

৫. খাবারের দোকান ও হোটেল-রেস্তোরাঁয় কেবল খাদ্য বিক্রয়/সরবরাহ করা যাবে। কোনো অবস্থাতেই হোটেল-রেস্তোরাঁয় বসে খাবার গ্রহণ করা যাবে না।

৬. শপিংমলসহ অন্যান্য দোকান বন্ধ থাকবে। তবে দোকান, পাইকারি ও খুচরা পণ্য অনলাইনের মাধ্যমে কেনাবেচা করতে পারবে। সেক্ষেত্রে অবশ্যই সর্বাবস্থায় কর্মচারীদের মধ্যে আবশ্যিক স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে এবং কোনো ক্রেতা স্বশরীরে যেতে পারবে না।

৭. কাঁচাবাজার এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত উন্মুক্ত স্থানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে কেনা-বেচা করা যাবে। বাজার কর্তৃপক্ষ/স্থানীয় প্রশাসন বিষয়টি নিশ্চিত করবে।

৮. ব্যাংকিং ব্যবস্থা সীমিত পরিসরে চালু রাখার বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেবে।

৯. সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ ঢাকায় সুবিধাজনক স্থানে ফিল্ড হাসপাতাল স্থাপনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।

১০. সারাদেশে জেলা ও মাঠ প্রশাসন এসব নির্দেশনা বাস্তবায়নের কার্যকর পদক্ষেপ নেবে এবং আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী নিয়মিত টহল জোরদার করবে।

১১. এই আদেশ অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

বাংলাদেশে লকডাউনের প্রজ্ঞাপন

 

বাংলাদেশে লকডাউনের প্রজ্ঞাপন PDF

বাংলাদেশে লকডাউনের প্রজ্ঞাপন PDF

 বাংলাদেশে লকডাউনের খবর

ঢাকা: বেড়েই চলেছে করোনা সংক্রামিতের সংখ্যা ও মৃত্যু। এই অবস্থায় ফের লকডাউনের সিদ্ধান্ত নিল বাংলাদেশ সরকার। ৫ এপ্রিল থেকে এক সপ্তাহের জন্য প্রাথমিকভাবে লকডাউনের সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিল সেদেশের সরকার। বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম সূত্রে পাওয়া গিয়েছে এই খবর।

গত কয়েকদিন ধরেই বাংলাদেশে দৈনিক সংক্রমণের সংখ্যা ছয় হাজারের বেশি ছিল। শুক্রবার যা সাত হাজারের গণ্ডি টপকে যায়। গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ৫০ জনের। তাই পরিস্থিতি বিচার করে করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় সংক্রমণের ঢেউ সামলাতে সোমবার থেকে সপ্তাহব্যাপী লকডাউন জারি সিদ্ধান্ত হয়েছে।

সংবাদসংস্থা এএনআই সূত্রে খবর, লকডাউনের সময়ে সমস্ত অফিস, আদালত বন্ধ থাকলেও কল-কারখানা, মিল রোটেশনের ভিত্তিতে খোলা থাকবে বলেই জানিয়েছেন বাংলাদেশের প্রশাসনিক প্রতিমন্ত্রী ফারহাদ হোসেন। তিনি জানিয়েছেন, ‘কল-কারখানা, মিল বন্ধ রাখতে হলে শ্রমিকদের কর্মস্থল ছেড়ে বাড়ি ফিরে যেতে হবে, সেই পরিস্থিতি তৈরি হোক, এমনটা আমরা চাই না।’

গোটা বিশ্বেই ক্রমশ আতঙ্ক বাড়াচ্ছে করোনার দ্বিতীয় টেউ। ভারতে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তের সংখ্যা ৯০ হাজারের কাছাকাছি। চলতি বছরে এই প্রথম একদিনে এতটা সংক্রমণ বেড়েছে। দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যাও ঊর্ধ্বমুখী। একদিনে ৫০ শতাংশেরও বেশি বাড়ল মৃতের সংখ্যা। সেইসঙ্গে দৈনিক সুস্থতার সংখ্যা কমেছে। বাংলাদেশে লকডাউনের খবর

 

উপসংহার

ইতিমধ্যে ভ্যাকসিন দেওয়ার কাজ পুরোদমে চললেও যেভাবে করোনা সংক্রমণ বাড়ছে তাতে চিকিৎসকরা যথেষ্ট চিন্তিত। তারা মাস্ক পরা, শারীরিক দূরত্ববিধি মেনে চলার মতো বিষয়গুলিকে গুরুত্ব দেওয়ার কথা বারবার বলছেন। সুতরাং আমাদের লকডাউনের বিধি নিষেধ মেনে চলা উচিৎ।

Lockdown Rules In Bangladesh 2021

 

 

Leave a Comment