0

৭ম শ্রেণির গার্হস্থ্য বিজ্ঞান ১৪তম সপ্তাহের অ্যাসাইমেন্ট ২০২১ সমাধান।

৭ম শ্রেণির গার্হস্থ্য বিজ্ঞান ১৪তম সপ্তাহের অ্যাসাইমেন্ট ২০২১ উত্তর

৭ম শ্রেণির গার্হস্থ্য বিজ্ঞান ১৪তম সপ্তাহের অ্যাসাইমেন্ট ২০২১ উত্তর

newresultbd.com

সকাল

দুপুর

রাত

১) রুটি, চা

১) ভাত, আলু ভর্তা, মুরগী, ডাল

১) খিচুড়ি, সালাদ

২) নুডলস, চা

২) ভাত, ফুলকপি, পেঁপে

২) ভাত, পেঁপে, শিম ও কাকরল ভর্তা

৩) কফি, বিস্কুট, বান রুটি

৩) ভাত, লাল শাক, বেগুন, মুরগী

৩) রুটি, পাঁচমিশালি সবজি, গাজর, ডিম

৪) ডিম, পাউরুটি

৪) ভাত, পাঁচমিশালি সবজি, আচার

৪) পোলাও, চাইনিজ সবজি, ফ্রাইড মুরগী

৫) নুডলস, কফি

৫) ভাত, আচার, শিম, মাছ

৫) ভাত, ডাল, আলু ভর্তা, মাছ

৬) ছোলা, চা

৬) বিরিয়ানি, ডিম, সালাদ

৬) রুটি, পাঁচমিশালি সবজি ভাজি, ডিম

৭) স্যুপ, রুটি

৭) ভাত, বাঁধাকপি, গরুর মাংস

৭) ভাত, মুরগী, মিষ্টি কুমড়া

খাদ্যকে ভাঙলে যে বিভিন্ন ধরনের জৈব রাসায়নিক উপাদান পাওয়া যায়, তাদেরকে খাদ্য উপাদান বলে। আমাদের খাদ্যে প্রধানত ছয় প্রকারের খাদ্য উপাদান রয়েছে। আমার প্রস্তুতকৃত তালিকা অনুযায়ী যদি দেখি আমি প্রতিদিনই সকল প্রকার খাদ্য উপাদান গ্রহণ করিনি। প্রতিটি খাদ্য উপাদান দৈনিক পরিমাণ মতো গ্রহণ করা আব্যশক। তাতে দেহের সকল চাহিদা পূরণ হয়। [newresultbd.com] তবে প্রাত্যহিক জীবনে আমাদের অনেক সময় খাদ্যের সকল উপাদান গ্রহণ করা হয়ে ওঠে না। আর তাতে দেহের সকল চাহিদা পূরণ হয় না। আমার খাদ্য তালিকায় মাঝে মাঝে ভিটামিন, প্রোটিন, খনিজ লবণ বাদ পড়েছে, যা আমি গ্রহণ করিনি। যা সুষম খাদ্য নয়। সুষম খাদ্য হলো যে খাদ্যে খাদ্যের ছয়টি উপাদান সঠিক মাত্রায় বিদ্যমান থাকে তাকে সুষম খাদ্য বলে। যা গ্রহণ করলে দেহের সকল চাহিদা পূরণ হয়। সুতরাং বলতে পারি, আমার খাদ্য তালিকা অনুযায়ী আমি প্রতিদিনই সকল প্রকার খাদ্য উপাদান গ্রহণ করিনি এবং আমি মাঝে মাঝে সুষম খাদ্য গ্রহণ করিনি।

কম গৃহীত খাদ্য ও উপাদানের নাম

অভাবজনিত রোগ

ভিটামিন

১) ভিটামিন বি কমপ্লেক্সের অভাবে বেরিবেরি, মুখের ঘা, ঠোঁটের কোনা ফেটে যাওয়া, পেলেগ্রা (ডায়রিয়া) ইত্যাদি রোগ দেখা দেয়।

২) ভিটামিন সি-এর অভাবে স্কার্ভি রোগ হয়।

৩) ভিটামিন এ-এর অভাবে রাতকানা রোগ হয়।

৪) ভিটামিন ডি-এর অভাবে শিশুদের রিকেট হয় ও বড়দের ওস্টিওম্যালেসিয়া রোগ হয়। ৫) ভিটামিন ইএর অভাবে প্রজণন ক্ষমতা কমে যায়।

প্রোটিন

১) বাড়ন্ত শিশুদের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়।

২) দীর্ঘদিন ধরে খাদ্যে প্রোটিনের ঘাটতি থাকলে কোয়াশিয়রকর রোগ হয়। ৩)দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়।

৪) মেধা কমে যায়। 

খনিজ লবণ

১) সোয়াডিমের অভাবে রক্তচাপ কমে যায় ও পেশীর দুর্বলতা দেখা দেয়।

২) পটাশিয়ামের অভাবে পেশীর দুর্বলতা দেখা দেয়।

৩) আয়োডিনের অভাবে গলগণ্ড রোগ হয়।

৪) জিংক শিশুদের বর্ধন ব্যাহত করে।

৫) লৌহের অভাবে এনিমিয়া বা রক্ত স্বল্পতা হয়।

Get Class 7 Home Science Assignment Answer

[Join]