পরিপূর্ণ নাগরিক অধিকার পেতে হলে যথাযথ কর্তব্য পালন করতে হয়। ৯ম শ্রেণীর পৌরনীতি ১৪তম সপ্তাহের এসাইনমেন্ট ২০২১ সমাধান।
অ্যাসাইনমেন্ট: ‘পরিপূর্ণ নাগরিক অধিকার পেতে হলে যথাযথ কর্তব্য পালন করতে হয়’ – ২৫০-৩০০ শব্দের একটি প্রতিবেদন।
পরিপূর্ণ নাগরিক অধিকার পেতে হলে যথাযথ কর্তব্য পালন করতে হয়
NewResultBD.Com
সূচনা
আজ থেকে প্রায় ২৫০০ বছর পূর্বে প্রাচীন গ্রিসে নাগরিক ও নাগরিকতার ধারণার উদ্ভব হয়। প্রাচীন গ্রিসে তখন নগরকেন্দ্রিক ছোট ছোট রাষ্ট্র ছিল, সেগুলোকে নগর-রাষ্ট্র বলা হতো। এসব নগর-রাষ্ট্রে যারা প্রত্যক্ষভাবে অংশগ্রহণ করত তারা নাগরিক হিসেবে পরিচিত ছিল। তাদের ভোটাধিকার ছিল। তবে নগর-রাষ্ট্রে নারী, বিদেশি ও গৃহভৃত্য এরা নাগরিক ছিল না। সময়ের পরিক্রমায় নাগরিকত্বের ধারণায় অনেকটা পরিবর্তন হয়েছে। বর্তমানে নাগরিক হওয়ার ক্ষেত্রে ব্যক্তিতে ব্যক্তিতে কোনো পার্থক্য করা হয় না।
আমরা বাংলাদেশের নাগরিক। কারণ, আমরা এদেশে জন্মগ্রহণ করে স্থায়ীভাবে বসবাস করছি, রাষ্ট্রপ্রদত্ত সকল প্রকার অধিকার (সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক) ভোগ করছি এবং রাষ্ট্রের প্রতি বিভিন্ন দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করছি। সুতরাং আমরা বলতে পারি, যে ব্যক্তি কোনো রাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাস করে, রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য স্বীকার করে, রাষ্ট্রপ্রদত্ত অধিকার ভোগ করে এবং রাষ্ট্রের প্রতি কর্তব্য পালন করে, তাকে ঐ রাষ্ট্রের নাগরিক বলে। [সকল এসাইনমেন্ট এর উত্তর সবার আগে পেতে ভিজিট করুন newresultbd.com]
নাগরিক ও নাগরিকতাকে কেউ কেউ একই অর্থে ব্যবহার করেন। আসলে এদের ভিন্ন ভিন্ন অর্থ রয়েছে। নাগরিক হলো ব্যক্তির পরিচয়। যেমন- আমাদের পরিচয় আমরা বাংলাদেশের নাগরিক। আর রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে ব্যক্তি যে মর্যাদা ও সম্মান পেয়ে থাকে তাকে নাগরিকতা বলে।
নাগরিকের গুণাবলী
রাষ্ট্রের সব নাগরিক সুনাগরিক নয়। আমাদের মধ্যে যে বুদ্ধিমান, যে সকল সমস্যা অতি সহজে সমাধান করে, যার বিবেক আছে সে ন্যায়-অন্যায়, সৎ-অসৎ বুঝতে পারে এবং অসৎ কাজ থেকে বিরত থাকে, আর যে আত্মসংযমী সে বৃহত্তর স্বার্থে নিজের ক্ষুদ্র স্বার্থ ত্যাগ করতে পারে। এসব গুণসম্পন্ন নাগরিকদের বলা হয় সুনাগরিক। উপরের আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায়, সুনাগরিকের প্রধানত তিনটি গুণ রয়েছে। যথা ১ বুদ্ধি, ২। বিবেক ও ৩। আত্মসংযম।
১. বুদ্ধি: বুদ্ধি সুনাগরিকের অন্যতম গুণ। বুদ্ধিমান নাগরিক পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রের বহুমুখী সমস্যা চিহ্নিত করে সমাধানের ক্ষেত্রে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারে। সুনাগরিকের বুদ্ধির উপর নির্ভর করে আধুনিক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের সফলতা। তাই বুদ্ধিমান নাগরিক রাষ্ট্রের শ্রেষ্ঠ সম্পদ। প্রতিটি রাষ্ট্রের উচিত নাগরিকদের যথাযথ শিক্ষাদানের মাধ্যমে বুদ্ধিমান নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা। [সকল এসাইনমেন্ট এর উত্তর সবার আগে পেতে ভিজিট করুন newresultbd.com]
২. বিবেক: রাষ্ট্রের নাগরিকদের হতে হবে বিবেকবোধসম্পন্ন। এ গুণের মাধ্যমে নাগরিক ন্যায়-অন্যায়, সৎ-অসৎ, ভালো-মন্দ অনুধাবন করতে পারে। বিবেকবান নাগরিক একদিকে যেমন রাষ্ট্রপ্রদত্ত অধিকার ভোগ করে, ঠিক তেমনি রাষ্ট্রের প্রতি যথাযথভাবে দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করে এবং ন্যায়ের পক্ষে থাকে। যেমন- বিবেকসম্পন্ন নাগরিক রাষ্ট্রের প্রতি অনুগত থাকে, আইন মান্য করে, যথাসময়ে কর প্রদান করে, নির্বাচনে যোগ্য ও সৎ ব্যক্তিকে ভোট দেয়।
৩. আত্মসংযম সুনাগরিকের আত্মসংযম থাকা উচিত। এর অর্থ নিজেকে সকল প্রকার লোভ-লালসার ঊর্ধ্বে রেখে সততা ও নিষ্ঠার সাথে নিজের দায়িত্ব-কর্তব্য পালন করা। অর্থাৎ সমাজের বৃহত্তর স্বার্থে নিজের ক্ষুদ্র স্বার্থ ত্যাগ করার নাম আত্মসংযম। আমাদের মধ্যে যিনি এ গুণের অধিকারী তিনি যেমন স্বাধীনভাবে মতামত প্রকাশ করতে পারেন, তেমনি অন্যের মতামত প্রকাশেও নিজেকে সংযত রাখেন। এ ছাড়া, প্রত্যেক নাগরিককে দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি ও পক্ষপাতিত্বের ঊর্ধ্বে থাকতে হবে।। এর মাধ্যমে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ জাগ্রত হয়।
সুনাগরিক হিসাবে করণীয়/কর্তব্য
নাগরিকের কর্তব্য
রাষ্ট্রের নিকট নাগরিকের যেমন অধিকার রয়েছে, অনুরূপ রাষ্ট্রের প্রতিও নাগরিকের কর্তব্য রয়েছে। কর্তব্য পালন ব্যতীত অধিকার ভোগ করা প্রত্যাশিত নয়। বিভিন্ন অধিকার প্রদানের মাধ্যমে রাষ্ট্র নাগরিকদের নিজের প্রতি অনুগত ও দায়িত্বশীল করে তোলে। রাষ্ট্র প্রদত্ত অধিকারের মাধ্যমে নাগরিক জীবন বিকশিত হয়। এর বিনিময়ে রাষ্ট্রের প্রতি অনুগত থাকা, সততার সাথে ভোটাধিকার প্রয়োগ করা, নিয়মিত কর প্রদান করা, আইন মান্য করা এবং রাষ্ট্রপ্রদত্ত অন্যান্য দায়িত্ব পালন নাগরিকদের কর্তব্য।
কর্তব্যের শ্রেণিবিভাগ
অধিকার ভোগ করতে গিয়ে নাগরিকরা যেসব দায়িত্ব পালন করে, তাকে কর্তব্য বলে। নাগরিকের কর্তব্যকে দুভাগে ভাগ করা যায়। যথা- ক। নৈতিক কর্তব্য ও খ। আইনগত কর্তব্য।
ক. নৈতিক কর্তব্য: নৈতিক কর্তব্য মানুষের বিবেক এবং সামাজিক নৈতিকতা বা ন্যায়বোধ থেকে আসে। যেমন- নিজে শিক্ষিত হওয়া এবং সন্তানদের শিক্ষিত করা, সততার সাথে ভোট দান, রাষ্ট্রের সেবা করা এবং বিশ্বমানবতার সাহায্যে এগিয়ে আসা। এসব কর্তব্য নাগরিকদের বিবেক এবং সামাজিক নৈতিকতা বা ন্যায়বোধ থেকে সৃষ্টি হওয়ায় এগুলোকে নৈতিক কর্তব্য বলে।
খ. আইনগত কর্তব্য: রাষ্ট্রের আইন দ্বারা আরোপিত কর্তব্যকে আইনগত কর্তব্য বলে। রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য, আইন মান্য ও কর প্রদান করা নাগরিকের আইনগত কর্তব্য। [সকল এসাইনমেন্ট এর উত্তর সবার আগে পেতে ভিজিট করুন newresultbd.com] এসব কর্তব্য রাষ্ট্রের আইন দ্বারা স্বীকৃত। নাগরিকদের আইনগত কর্তব্য অবশ্যই পালন করতে হয়। এ কর্তব্য পালনে ব্যর্থ হলে শাস্তি পেতে হয়। আইনগত কর্তব্য রাষ্ট্র ও নাগরিকের কল্যাণের জন্য অপরিহার্য। নিম্নে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য কর্তব্য সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।
১. রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা, সংবিধান, রাষ্ট্রীয় মূলনীতির প্রতি শ্রদ্ধাবোধ প্রদর্শন ইত্যাদির মাধ্যমে রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ পায়। অন্যভাবে বলা যায়, রাষ্ট্রের অস্তিত্ব, সংহতি ও সমৃদ্ধি লাভের জন্য প্রয়োজনবোধে নিজের জীবন উৎসর্গ করার অর্থ হচ্ছে রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য প্ৰদৰ্শন।
২. আইন মান্য করা: আমাদের জীবন, সম্পত্তি ও স্বাধীনতার রক্ষাকবচ হচ্ছে আইন। আইন সবার জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য। আইনের অবর্তমানে সমাজ ও জীবন হয়ে উঠে অরাজকতাপূর্ণ আইনবিহীন সমাজ, রাষ্ট্র ও নাগরিক জীবন কিছুই কল্পনা করা যায় না। নাগরিক অধিকার ও স্বাধীনতা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে রাষ্ট্র আইন প্রণয়ন করে। সুতরাং নাগরিকদের আইন মান্য করা কর্তব্য।
৩. কর প্রদান করা: রাষ্ট্র পরিচালনা করতে সরকারের প্রচুর অর্থের প্রয়োজন হয়। এ জন্য সরকার নাগরিকদের উপর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর আরোপ করে। কাজেই নিয়মিত ও যথাযথভাবে কর প্রদান করা প্রত্যেক নাগরিকের কর্তব্য।
অধিকার ও কর্তব্য শব্দ দুটি ভিন্ন হলেও এদের পারস্পরিক সম্পর্ক অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ। নিম্নে অধিকার ও কর্তব্যের সম্পর্ক বর্ণিত হলো
প্রথমত, অধিকার ভোগ করলে কর্তব্য পালন করতে হয়। যেমন- ভোটদান নাগরিকের অধিকার, ভোটাধিকার প্রয়োগ নাগরিকের কর্তব্য। একটি ভোগ করলে অন্যটি পালন করতে হয়। সুতরাং বলা যায়, অধিকার ভোগের মধ্যে কর্তব্য নিহিত থাকে।
দ্বিতীয়ত, একজনের অধিকার বলতে অন্যজনের কর্তব্য নির্দেশ করে। যেমন- আমার পথ চলার অধিকার আছে- এর অর্থ আমি পথ চলব এবং অন্যজনকেও পথ চলতে দেব। আবার, আমি যখন পথ চলব অন্যজনও আমার পথ চলার সুযোগ করে দিবে। কাজেই অধিকার ও কর্তব্যের সম্পর্ক অত্যন্ত নিবিড়।
তৃতীয়ত, আমরা রাষ্ট্রপ্রদত্ত সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অধিকার ভোগ করি। তার বিনিময়ে আমাদের কর্তব্য পালন করতে হয়। যেমন- রাষ্ট্রের প্রতি অনুগত থাকা, আইন মান্য করা, কর প্রদান করা ইত্যাদি কর্তব্য পালনের মাধ্যমেই আমরা রাষ্ট্রপ্রদত্ত অধিকার ভোগ করি।
চতুর্থত, সমাজের সদস্য হিসেবে আমরা শিক্ষালাভের অধিকার ভোগ করি এবং সমাজের কল্যাণে আমাদের অর্জিত শিক্ষাকে প্রয়োগ করে সমাজের উন্নয়ন করি। শিক্ষালাভ আমাদের অধিকার, অর্জিত শিক্ষা প্রয়োগ করা কর্তব্য। সুতরাং বলা যায়, অধিকার ও কর্তব্য সমাজবোধ থেকে উৎপত্তি লাভ করে।
মূলত অধিকার ও কর্তব্যের সম্পর্ক অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ। একটিকে বাদ দিয়ে অপরটি ভোগ করা সম্ভব নয়। তাই বলা যায়, অধিকার কর্তব্যের মধ্যেই নিহিত।
পরিবারের সদস্যরা নাগরিক হিসাবে যে সব অধিকার ভোগ করে
অধিকার হলো সমাজ ও রাষ্ট্র কর্তৃক স্বীকৃত কতগুলো সুযোগ-সুবিধা, যা ভোগের মাধ্যমে নাগরিকের ব্যক্তিত্বের বিকাশ ঘটে। অধিকার ব্যতীত মানুষ তার ব্যক্তিত্বকে উপলব্ধি করতে পারে না। অধিকারের মূল লক্ষ্য ব্যক্তির সর্বজনীন কল্যাণ সাধন। রাষ্ট্রের নাগরিকদের মানসিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক বিকাশের জন্য অধিকার অপরিহার্য। [সকল এসাইনমেন্ট এর উত্তর সবার আগে পেতে ভিজিট করুন newresultbd.com]
আমরা অনেক সময় অধিকার বলতে ইচ্ছানুযায়ী যেকোনো কিছু করার ক্ষমতাকে বুঝি। কিন্তু যেমন খুশি তেমন কাজ করা অধিকার হতে পারে না। অধিকার সকল নাগরিকের মঙ্গল ও উন্নয়নের জন্য রাষ্ট্র কর্তৃক প্রদান করা হয়। অধিকারের নামে আমাদের এমন কোনো কাজ করা উচিত নয়, যার ফলে অন্যের ক্ষতি হতে পারে।
অধিকারের শ্রেণিবিভাগ
অধিকার প্রধানত দুই প্রকার। যথা- ১। নৈতিক অধিকার ও ২। আইনগত অধিকার।
১. নৈতিক অধিকার: নৈতিক অধিকার মানুষের বিবেক এবং সামাজিক নৈতিকতা বা ন্যায়বোধ থেকে আসে। যেমন- দুর্বলের সাহায্য লাভের অধিকার নৈতিক অধিকার। এটি রাষ্ট্র কর্তৃক প্রণয়ন করা হয় না যার ফলে এর কোনো আইনগত ভিত্তি নেই। তাছাড়া এ অধিকার ভঙ্গকারীকে কোনো শাস্তি দেওয়া হয় না। নৈতিক অধিকার বিভিন্ন সমাজে বিভিন্ন রকম হতে পারে।
২. আইনগত অধিকার: যেসব অধিকার রাষ্ট্রের আইন কর্তৃক স্বীকৃত ও অনুমোদিত, সেগুলোকে আইনগত অধিকার বলে। আইনগত অধিকারকে বিভিন্ন ভাগে ভাগ করা যায়। যেমন- ক. সামাজিক খ. রাজনৈতিক ও গ. অর্থনৈতিক অধিকার।
ক. সামাজিক অধিকার সমাজে সুখ-শান্তিতে বসবাস করার জন্য আমরা সামাজিক অধিকার ভোগ করি। যেমন- জীবন রক্ষার, স্বাধীনভাবে চলাফেরার ও মত প্রকাশের, পরিবার গঠনের, শিক্ষার, আইনের দৃষ্টিতে সমান সুযোগ লাভের, সম্পত্তি লাভের ও ধর্মচর্চার অধিকার ইত্যাদি।
খ. রাজনৈতিক অধিকার নির্বাচনে ভোটাধিকার, নির্বাচিত হওয়া এবং সকল প্রকার অভাব-অভিযোগ: আবেদনের মাধ্যমে প্রতিকার পাওয়াকে রাজনৈতিক অধিকার বলে। এসব অধিকার ভোগের বিনিময়ে নাগরিকরা রাষ্ট্র পরিচালনায় পরোক্ষভাবে অংশগ্রহণের সুযোগ পায়।
গ. অর্থনৈতিক অধিকার জীবনধারণ করা এবং জীবনকে উন্নত ও এগিয়ে নেওয়ার জন্য রাষ্ট্রপ্রদত্ত অধিকারকে: অর্থনৈতিক অধিকার বলে। যেমন- যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ করার অধিকার, ন্যায্য মজুরি লাভের অধিকার, অবকাশ লাভের অধিকার, শ্রমিকসংঘ গঠনের অধিকার।
উপসংহার
আমরা সবাই বাংলাদেশের নাগরিক। নাগরিক হিসেবে আমরা প্রত্যেকে কিছু অধিকার ভোগ এবং কর্তব্য পালন করি। আবার কতগুলো গুণের অধিকারী হয়ে আমরা সুনাগরিকে পরিণত হতে পারি। সুনাগরিক রাষ্ট্রের সম্পদ। আমাদের প্রত্যেকের সুনাগরিকতার শিক্ষা লাভ করা অত্যাবশ্যক।
[Join]