0

একজন আদর্শ ব্যবস্থাপকের দক্ষতা নির্ভর করে ব্যবস্থাপনার নীতিগুলোর সঠিক প্রয়োগের উপর। ২০২১ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা বিষয়ের ষষ্ঠ সপ্তাহের নমুনা উত্তর।

একজন আদর্শ ব্যবস্থাপকের দক্ষতা নির্ভর করে ব্যবস্থাপনার নীতিগুলোর সঠিক প্রয়োগের উপর

অ্যাসাইনমেন্ট: একজন আদর্শ ব্যবস্থাপকের দক্ষতা নির্ভর করে ব্যবস্থাপনার নীতিগুলোর সঠিক প্রয়োগের উপর।

এইচএসসি ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা ষষ্ঠ সপ্তাহের এসাইনমেন্ট ২০২১ উত্তর

ক) ব্যবস্থাপনার নীতি 

কতিপয় নীতির উপর ভিত্তি করে ব্যবস্থাপনার কার্যাবলী সম্পন্ন করতে হয়। এই নীতিমালা লিখিত হতে পারে আবার মৌখিক ও হতে পারে। নীতিগুলো কার্যাবলীর সঠিক বাস্তবায়নে দিকপালের ন্যয় ভূমিকা পালন করে। নীতি হল এমন নিয়ম-কানুন যা অবশ্যই পালনীয়। আর ব্যবস্থাপনার নীতি হল কতিপয় প্রতিষ্ঠিত কিছু পূর্বনির্ধারিত নিয়ম বিশেষ। এ নিয়মগুলো প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পেছনে অনেক গবেষক নানাভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছেন। 

এ বিষয়ে E.F.L Brech ব্যবস্থাপনা নীতির সংজ্ঞা দিতে গিয়ে বলেছেন যে, ব্যবস্থাপনা নীতি হলো মৌলিক সত্য অথবা বিশেষ সময়কালে যা-কিছু সত্য হিসেবে মনে করা হয় এবং যে সত্যগুলো দুই বা ততোধিক চলকের মধ্যে বিরাজমান সম্পর্ককে স্পষ্ট করে তোলে(Principles in management are fundamental thruths (or what are thought to be truth at a given time) explaining relationship between two or more sets of variables)|

Herbert G. Hicks-এর মতে, “ব্যবস্থাপনা কার্য সম্পাদন সম্পর্কিত কোনো সাধারণ প্রতিষ্ঠিত বিবৃতিকে ব্যবস্থাপনা নীতি বলে।”

উপরের আলোচনা থেকে বলা যায় যে, প্রতিষ্ঠিত বিবৃতি যা স্বতঃসিদ্ধ এবং যার উপর নির্ভর করে কার্য সম্পাদন করলে কাজে সুফল পাওয়া যায় তাকে নীতি বলা হয়। সুতরাং ব্যবস্থাপনা যখন কতিপয় স্বীকৃত নীতি অনুসরণ করে কার্যসম্পাদন করে তখন তাকে ব্যবস্থাপনার নীতি বলা হয়। জানা হলো ব্যবস্থাপনার নীতির ধারণা। এবার আসুন আমরা এর গুরুত্ব সম্পর্কে জেনে নিই। 

খ) ব্যবস্থাপনার মূলনীতি বা আদর্শ সমূহ 

১. উদ্দেশ্যের নীতি

প্রতিষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্যের সাথে মিল রেখে এর বিভাগ ও শাখা সমূহের উদ্দেশ্য নির্ধারণ করতে হবে। পরে উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য যথাযথ নীতি তৈরি করতে হবে।

২. কর্তৃত্ব ও দায়িত্বের নীতি

কোন ব্যবস্থাপককে কোন কার্য সম্পাদনের জন্য দায়িত্ব দেওয়া হলে তাকে অবশ্যই কর্তৃত্ব করার ক্ষমতা দিতে হবে। মোটকথা, কর্তৃত্ব ও দায়িত্বের মধ্যে ভারসাম্য থাকতে হবে।

৩. পরিকল্পনা নীতি

পরিকল্পনা ছাড়া একটি প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশ্য অর্জন করা যায় না। এ কারণে পরিকল্পনাকে উদ্দেশ্য অর্জনের রূপরেখাও বলা হয়। পরিকল্পনা বাস্তবায়নেও নীতির প্রয়োজন হয়।

৪. সমন্বয়ের নীতি

প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন বিভাগের মধ্যে সমন্বয়সাধনের বিষয়টি অতীব গুরুত্বপূর্ণ। সমন্বয়ের কারণে সম্পদের সদ্ব্যবহার হয় এবং সহজে উদ্দেশ্য/লক্ষ্য অর্জন করা যায়। প্রতিষ্ঠানের ভিতরে আন্ত:বিভাগীয় সমন্বয়সাধন নিশ্চিত করার জন্য সমন্বয়ের নীতি অনুসরণ অপরিহার্য। প্রতিটি বিভাগের কাজের মধ্যে মধ্যে সুষ্ঠু সমন্বয়বিধান করা না হলে কাজে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়।

৫. প্রেষণার নীতি

আর্থিক ও অনার্থিক প্রণোদনা দিয়ে কর্মীদের উৎসাহ প্রদান করে উদ্দেশ্য হাসিল করা প্রয়োজন। প্রেষণা নীতির মাধ্যমে প্রণাদনার পদ্ধতি নির্ধারণ করা হয়।

৬. সহযোগিতার নীতি

এ নীতির মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের এক নির্বাহীর সাথে অন্য নির্বাহীর, এক বিভাগের সাথে অন্য বিভাগের এবং উর্ধতন ও অধঃস্তনের মধ্যে একটি সহযোগিতামূলক মনোভাব তৈরি করা হয়। এতে প্রতিষ্ঠানে দলীয় উদ্যম বৃদ্ধি পায় এবং কাজের গতি বেড়ে যায়।

৭. ভারসাম্যের নীতি

এ নীতির মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি বিভাগ ও কর্মীদের কার্যভার সুষম করা হয়। কেননা ভারসাম্যের অভাবে কর্মীদের মধ্যে অনেক সময় কাজের প্রতি অনীহা আসতে পারে। ফলে উৎপাদনশীলতা হ্রাস পেতে পারে। 

৮. মিতব্যয়িতার নীতি

প্রতিযোগিতার বাজারে একই শিল্পের আওতায় অনেক প্রতিষ্ঠান থাকে। তাই আয় বাড়ানো সম্ভব হয় না। বর্তমানে প্রতিযোগিতার বাজারে আয় বাড়ানোর চেয়ে ব্যয় সংকোচনের নীতির প্রতি প্রাধান্য দেওয়া হয় বেশি। কেননা মিতব্যয়ী হয়ে খরচ কমাতে পারলে মুনাফার পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। তাই প্রাতিষ্ঠানিক উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য অবশ্যই মিতব্যয়ীতার নীতি অনুসরণ করতে হবে।

৯. নমনীয়তার নীতি

পারিপার্শ্বিকতা বলে একটা কথা আছে। এর মূল কথা হল, পরিবেশ মানুষকে প্রভাবিত করে। পারিপার্শ্বিক অবস্থার পরিবর্তন দ্বারা ব্যবস্থাপনা প্রভাবিত হয়। সে কারণে পরিবর্তিত অবস্থার সাথে খাপ খাওয়ানোর জন্য ব্যবস্থাপনাকে নমনীয়তার নীতি অনুসরণ করতে হয়। নমনীয়তার নীতি বিদ্যমান থাকলে রীতিনীতিগুলো প্রয়োজন অনুযায়ী পরিবর্তন করা যায়।

১০. জবাবদিহিতার নীতি

প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা আন্তরিকতার সাথে কার্য সম্পাদন করছে কীনা তা নিশ্চিত করার জন্য জবাবদিহির নীতি অনুসরণ করতে হয়। কর্ম সম্পাদনে বিচ্যুতি হলে অবশ্যই উর্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছে জবাবদিহি ব্যবস্থা থাকতে হবে।

ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কার্যসম্পাদনের জন্য নীতি বা আদর্শ অনুসরণ করা প্রয়োজন। আদর্শ সুনির্দিষ্ট করার পর ব্যবস্থাপনার কার্য সম্পাদন করলে সুফল পাওয়া যায়। এতে প্রতিষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্য অর্জনে সফলকাম হওয়া যায়। 

গ) বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার নীতিমালা 

টেইলর ইস্পাত কোম্পানিতে চাকুরি করেছেন এবং তার ব্যবস্থাপনায় সাফল্য দেখে কোম্পানি তাকে নানা সময়ে পদোন্নতি দিয়েছে। পরে তিনি প্রধান ইঞ্জিনিয়ার হয়েছিলেন। তিনি অনেক ইস্পাত কারখানার পরামর্শকও ছিলেন। তিনি তার জীবনের অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে ব্যবস্থাপনার যে নীতিমালা প্রবর্তন করেছেন তা টেইলরের নীতিমালা নামে পরিচিত। 

নীতি হলো পুনঃপৌনিক কাজের ক্ষেত্রে সাধারণ নির্দেশনা। যেকোন কার্য সম্পন্ন করতে হলে নির্দেশনা মানতে হবে। নির্দেশনা মেনে কার্যসম্পাদন করলে তখন বলা হবে কার্যটি রীতিসিদ্ধ হয়েছে। ব্যবস্থাপনা নীতিমালা হচ্ছে ব্যবস্থাপকীয় কার্যাবলী সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের নির্দেশিকা স্বরূপ। নীতি বা আদর্শ অনুসরণের মাধ্যমে ব্যবস্থাপক তার প্রতিষ্ঠানের যে কোন কার্য সুষ্ঠুভাবে সমাধান করতে পারে।

১৯১১ সালে টেইলর তার সমস্ত ধারণা একত্র করে The Principles of Scientific Management বই প্রকাশ করেন। তার ধারণা এখনো স্বীকৃত। ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে টেলরের অবদান অপরিসীম ও অবিস্মরণীয়। তাঁর প্রবর্তিত ব্যবস্থাপনার মূলনীতিগুলো নিচে দেওয়া হল:

১. শিক্ষা কারখানার কার্যাবলির বিশ্লেষণ অর্থাৎ বৈজ্ঞানিক ধারণার প্রয়োগ।

২. বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে কর্মী নির্বাচন।

৩. শ্রমিক কর্মীদের বিজ্ঞানভিত্তিক প্রশিক্ষণ ও তাদের উন্নয়নের জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ।

৪. ব্যবস্থাপনা ও শ্রমিক কর্মীদের মধ্যে ঘনিষ্ঠ ও সুমধুর বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপন।

ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে টেইলর প্রথম ও প্রধান ব্যক্তি যিনি শিল্পে বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার নীতি প্রবর্তন করেন। তিনি তার নীতিগুলো বাস্তবে প্রয়োগ করে সুফল পেয়েছেন। সে কারণে তাকে বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার জনক বলা হয়। 

ঘ) ব্যবস্থাপনার দক্ষতার বিচারে আধুনিক ব্যবস্থাপনার ও বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার নীতি বিশ্লেষণ

পরিকল্পনা

ব্যক্তিগত পরিচালক এর কোম্পানি নীতি এবং কৌশল ডার্বটিং মধ্যে ব্যক্তিগত ভাবে জড়িত নাও হতে পারে, কিন্তু এখনও যারা এখনও পরিকল্পনা করতে সক্ষম হবে না । আপনি নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য দেওয়া হতে পারে এবং তারপর যারা উদ্দেশ্য পূরণের উপায় উন্নয়নশীল জন্য দায়ী হতে পারে। নতুন পরিস্থিতিতে আপনার অন্য কারো পরিকল্পনাকে সমন্বয় করতে হতে পারে। উভয় ক্ষেত্রে, আপনার সম্পদগুলো কীভাবে বোঝা উচিত, সময় সারণি এবং বাজেটগুলি বিকাশ করতে হবে এবং দায়িত্ব গুলি এবং দায়বদ্ধতার ক্ষেত্রগুলোকে স্থানান্তর করুন।

প্রাসঙ্গিক দক্ষতা

ব্যবসায়ের সমস্যা গুলো বিশ্লেষণ, ব্যয়ের বিশ্লেষণ, জটিল চিন্তা ভাবনা, নতুন ব্যবসা, উন্নয়ন, উদ্যোক্তা উন্নয়ন, স্টেকহোল্ডারদের স্বার্থ এবং পছন্দগুলি চিহ্নিতকরণ, মাইক্রোসফট অফিসের প্রস্তাবনা, ব্যবসা সমস্যা সমাধান, গবেষণা, গুণগত দক্ষতা, কৌশলগত পরিকল্পনা, কৌশলগত চিন্তা ভাবনা, সিদ্ধান্ত টেকনোলজিকে সহায়তা করার জন্য তথ্য প্রযুক্তি ল্যাঙ্গুয়েজ, ব্যবসা ইনিশিয়েটিভ বা প্রকল্পগুলির প্রস্তাবনা, দৃষ্টি দৃষ্টিভঙ্গি।

আয়োজন

সংগঠন সাধারণত একটি পরিকল্পনা সমর্থন বা সম্পন্ন করার জন্য কাঠামো তৈরি মানে। এটি একটি নতুন সিস্টেম তৈরি করতে পারে যার কাছে রিপোর্ট করা হয়, অফিসের জন্য একটি নতুন লেআউট ডিজাইন করা, অথবা কিভাবে একটি প্রকল্পে যেতে হয়, কীভাবে ডেডলাইন গুলোর দিকে এগোতে হয় এবং কিভাবে মাইলস্টোন গুলি পরিমাপ করা যায় সে সম্পর্কে পরিকল্পনা তৈরি করা এবং পরিকল্পনা করা এবং পরিকল্পনা করা।

সংগঠনের দৃষ্টিভঙ্গি এছাড়াও আপনার নির্দেশিকা অধীন নেতাদের ভাল তাদের অধস্তন পরিচালনা সাহায্য অর্থ হতে পারে। সংস্থা পরিকল্পনা এবং দূরদৃষ্টি সম্পর্কে, এবং বড় ছবি বোঝার একটি ক্ষমতা প্রয়োজন।

প্রাসঙ্গিক দক্ষতা

প্রোডাকটিভিটি, প্রযুক্তিগত বিবরণী, উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, ব্যবসা সম্পর্কিত বিবরণী, ব্যবসা সংক্রান্ত কথোপকথন, নির্দিষ্ট উপস্থাপনা, উদ্ভাবন, লজিকাল চিন্তাধারা, লজিস্টিকস, আলোচনা, নেটওয়ার্কিং, প্ররোচনা, উপস্থাপনা, জনসাধারণের বক্তৃতা প্রতি মূল্যায়ন, সঠিকতা, প্রশাসনিক, বিশ্লেষণাত্মক দক্ষতা, প্রযুক্তি.

সমন্বয়ের

পরিচালকদের কি ঘটছে তা জানতে হবে, কী ঘটতে হবে এবং নির্দিষ্ট কাজ গুলো সম্পন্ন করার জন্য কে এবং কী উপলব্ধ রয়েছে। যদি কেউ ভুলক্রমে অপসারিত হয়, যদি কেউ সাহায্যের প্রয়োজন হয়, যদি কোন সমস্যা উপেক্ষা করা হচ্ছে অথবা একটি সম্পদ নিরপেক্ষ করা হয়, তাহলে একজন ব্যবস্থাপকের বিষয়টি লক্ষ্য করা এবং সমস্যাটির সমাধান করতে হবে। সমন্বয় একটি দক্ষতা যা সংস্থাটিকে একটি সমন্বিত পুরো হিসাবে কাজ করতে দেয়।

প্রাসঙ্গিক দক্ষতা

পরিবর্তনশীলতা, ব্যবসা সংক্রান্ত অবস্থার পরিবর্তন, উৎপাদনশীল সম্পর্ক তৈরি করা, সহযোগিতা, যোগাযোগ তৈরি করা, মতৈক্য করণ, কূটনীতি, মনস্তাত্ত্বিক বুদ্ধিমত্তা, সহানুভূতি, অনুষদ কারী গ্রুপের আলোচনা, নমনীয়তা, সততা, প্রভাবান্বিত, শ্রবণশক্তি, নৈর্ব্যক্তিগত যোগাযোগ, ধৈর্য, ​​বিধি, সম্পর্ক ভবন, নির্ধারিতকরণ, চাকরির জন্য আবেদনকারী, স্টাফিং, দক্ষতা, টিচিং, টিম বিল্ডিং, টিম ম্যানেজার, টিম প্লেয়ার, টিম ওয়ার্ক, টাইম ম্যানেজমেন্ট এর জন্য স্ক্রিনিং আবেদনকারী।

বিধায়ক

নির্দেশিকা এমন একটি অংশ যেখানে আপনি দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং মানুষকে কী করতে হবে তা জানান, অন্যথায় প্রতিনিধিত্বমূলক, আদেশ প্রদান এবং সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য বলা হয়। কেউ এটা করতে হবে, এবং যে কেউ আপনি হতে পারে

প্রাসঙ্গিক দক্ষতা

উপস্থাপনা, সমন্বয়সাধন ব্যবস্থাপনা, বিরোধ নিষ্পত্তি, সিদ্ধান্ত গ্রহণ, প্রতিনিধিদল, উপস্থাপনা বিতরণ, কার্য সম্পাদন, ক্ষমতায়ন, জড়িততা, নির্বাহ, ফোকাস, লক্ষ্য ভিত্তিকতা, লক্ষ্য নির্ধারণ, বিভিন্ন ব্যাকগ্রাউন্ড, আন্তঃব্যক্তিগত, নেতৃত্ব, প্রেরণা, বাধা অপসারণ, প্রোডাকটিভিটি, সমস্যা সমাধান, পেশাদারিত্ব, গঠনমূলক সমালোচনা প্রদান, খরচ কমানোর ব্যবস্থা প্রস্তাব করা, প্রস্তাবিত প্রসেস উন্নতি, সমালোচনা, দায়বদ্ধতা, বিক্রয় নির্দেশিকা, অনিশ্চয়তা অপসারণ, মৌখিক যোগাযোগের পক্ষে অনুকূল ভাবে প্রতিক্রিয়া জানানো।

ভুল

ওভারসাইট এর অর্থ হচ্ছে, যা ঘটছে তা ঠিক রাখা এবং সঠিক জায়গায় স্থানান্তর করা এটি একটি ব্যবসার মডেল পর্যালোচনা থেকে এবং একটি প্রকল্পের সময় এবং বাজেট হয় তা নিশ্চিত করতে অদক্ষতার জন্য চেক থেকে কিছু অন্তর্ভুক্ত হতে পারে পরিচালন ব্যবস্থার রক্ষণাবেক্ষণ পর্যায়ে নজরদারি

প্রাসঙ্গিক দক্ষতা

লক্ষ্য অর্জন, বিভাগীয় লক্ষ্যমাত্রা, বাজেট ব্যবস্থাপনা, বিজনেস ম্যানেজমেন্ট, বিজনেস ইউনিটগুলোর জন্য বাজেট প্রণয়ন, আর্থিক প্রতিবেদন তৈরি করা, চাকরি প্রার্থী মূল্যায়ন, কর্মচারী কর্মক্ষমতা মূল্যায়ন, আর্থিক ব্যবস্থাপনা, আর্থিক প্রতিবেদন তৈরি, আর্থিক বিবরণী ব্যাখ্যা, আর্থিক ব্যাখ্যা, ব্যাখ্যা ব্যবসায় আইন প্রয়োগকারী আইনগুলি, জবস, প্রোডাক্ট ম্যানেজমেন্ট, প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট, প্রক্রিয়াকরণ ব্যবস্থাপনা, ভর্তি প্রতিভা, সফলতা, প্রশিক্ষণ কর্মী, ব্যবসায়ের কার্যক্রমের উপর লেখা প্রতিবেদন, আর্থিক বিবৃতি বোঝার জন্য প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার।

Get HSC Business Organization and Management Assignment Answer

[Join]