0

কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে তােমার কাঙ্খিত লক্ষ্য অর্জনে গৃহব্যবস্থাপনার ধারণা কাঠামাের ভূমিকা নিরূপণ কর। এসএসসি গার্হস্থ্য বিজ্ঞান ৭ম সপ্তাহের এসাইনমেন্ট ২০২২ সমাধান।

কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে তােমার কাঙ্খিত লক্ষ্য অর্জনে গৃহব্যবস্থাপনার ধারণা কাঠামাের ভূমিকা নিরূপণ কর

বিষয়: গার্হস্থ্য বিজ্ঞান, বিষয় কোড: ১৫১, স্তর: এসএসসি, মোট নম্বর: ১৬, অ্যাসাইনমেন্ট নম্বর: ০১

অ্যাসাইনমেন্ট শিরোনাম: কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে তােমার কাঙ্খিত লক্ষ্য অর্জনে গৃহব্যবস্থাপনার ধারণা কাঠামাের ভূমিকা নিরূপণ কর।

বিষয়বস্তু

  • ক. গৃহব্যবস্থাপনার ধারণা কাঠামাে ও উদ্দেশ্য বর্ণনা করতে পারব।
  • খ. গৃহ ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন পদ্ধতি বা পর্যায় ব্যাখ্যা করতে পারব।

নির্দেশনা

  • ক) গৃহব্যবস্থাপনার ধারণা কাঠামাে কীভাবে লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করে তা নিরূপণ করতে
  • খ) গৃহব্যবস্থাপনার ধারণা ব্যাখ্যা
  • গ) গৃহব্যবস্থাপনার ধারণা কাঠামাে ছকে প্রদর্শন
  • ঘ) কাঙ্খিত লক্ষ্য অর্জনে গৃহব্যবস্থাপনার পদ্ধতি বা পর্যায়গুলাের ভূমিকা ব্যাখ্যা

কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে কাঙ্খিত লক্ষ্য অর্জনে গৃহব্যবস্থাপনার ধারণা কাঠামাের ভূমিকা

গৃহ ব্যবস্থাপনার ধারণা

সাধারণ অর্থে ব্যবস্থাপনা বলতে যা বোঝায় তা হল আমরা যা চাই তা অর্জন করার জন্য আমাদের যা কিছু আছে, তা সঠিকভাবে ব্যবহারের সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও কত গুলো ধারাবাহিক কর্মপন্থা অনুসরণ করার কৌশল।

বিশেষজ্ঞদের মতে, ব্যবস্থাপনা হচ্ছে এমন একটি নির্ধারিত প্রক্রিয়া যা দিয়ে লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য স্থির করা হয় এবং সম্পদ ব্যবহারের মাধ্যমে সেই লক্ষ্য অর্জিত হয়। ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে উল্লিখিত সংজ্ঞার আলোকে তিনটি বিষয় বিশেষভাবে লক্ষণীয়। বিষয় তিনটি হল 

(১) আমরা যা চাই অর্থাৎ আমাদের কাঙ্খিত লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য 

(২) আমাদের যা কিছু আছে অর্থাৎ আমাদের যা সম্পদ আছে, 

(৩) ধারাবাহিক কর্মপন্থা অর্থাৎ লক্ষ্য স্থির,

পরিকল্পনা প্রণয়ন, সংগঠন সমান নয় সাধন ও মূল্যায়ন করা। এগুলো ধারাবাহিক এজন্য যে, প্রত্যেকটি কর্মপন্থা পর্যায়ক্রমে অনুসরণ করতে হয়। যেমন, কোন কাজ করতে গেলে প্রথম ধাপে সে কাজের একটি সুস্পষ্ট পরিকল্পনা থাকতে হবে। দ্বিতীয় ধাপে পরিকল্পিত কাজগুলোকে সংগঠিত উপয়ে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। তৃতীয় বা শেষ ধাপে কাজের ফলাফল যাচাই করে দেখতে হবে যে কাজটি কতটা সাফল্য অর্জন করতে পেরেছে। অর্থাৎ নির্ধারিত লক্ষ্য কতটুকু অর্জন করতে পেরেছে। কর্মপন্থাগুলোর প্রতিটি ধাপেই সুচিন্তিত সিদ্ধান্তের প্রয়োজন রয়েছে। ব্যবস্থাপনার কার্যক্রম শেষ হলে পুনরায় নতুন উদ্দেশ্য স্থির হয় এবং তা অর্জনের জন্য ব্যবস্থাপনার কার্যক্রম নতুন করে শুরু হয়। 

গৃহ ব্যবস্থাপনার ধারণা কাঠামো

গৃহ ব্যবস্থাপনা হলাে একটি ধারাবাহিক গতিশীল প্রক্রিয়া, যার জন্য প্রয়ােজন সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং যা। | কোনাে নির্দিষ্ট লক্ষ্য অর্জনের প্রচেষ্টাকে কেন্দ্র করে সম্পন্ন করা হয়। গৃহ ব্যবস্থাপনার সংজ্ঞাকে বিশ্লেষণ। করলে তিনটি বিষয় লক্ষ করা যায়। যেমনঃ

  1. কাঙ্খিত লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য নির্ধারণ

2. সম্পদের সঠিক ব্যবহার 

3. সম্পদ ব্যবহারে ধারাবাহিক কর্মপন্থা-পরিকল্পনা, সংগঠন, নিয়ন্ত্রণ ও মূল্যায়ন।

গৃহ ব্যবস্থাপনার ধারণা কাঠামো

লক্ষ্য স্থির হওয়ার পর সব রকম সম্পদের ধারণা নিয়ে ধারাবাহিকভাবে ধাপে ধাপে অগ্রসর হতে হয়। যেমন কোন কাজ করতে গেলে প্রথমে কাজের একটি সুস্পষ্ট পরিকল্পনা করতে হবে। এরপর পরিকল্পিত কাজগুলােকে সংগঠিত উপায়ে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। শেষ ধাপে কাজের ফলাফল যাচাই করে দেখতে হবে যে, কাজটি কতােটা সাফল্য অর্জন করতে পেরেছে। এভাবে ব্যবস্থাপনার কার্যক্রম শেষ হলে, আরও নতুন উদ্দেশ্য স্থির হয় এবং তা অর্জনের জন্য ব্যবস্থাপনার কার্যক্রম নতুন করে শুরু হয়।

গৃহ ব্যবস্থাপনার পদ্ধতি বা পর্যায় 

পরিকল্পনা 

গৃহ ব্যবস্থাপনার প্রথম ধাপ পরিকল্পনা করা। লক্ষ্য অর্জনের ক্ষেত্রে যে সব কর্মপন্থা অবলম্বন করা হয় তার পূর্বে কাজটি কীভাবে করা হবে, কেন করা হবে ইত্যাদি সম্বন্ধে চিন্তাভাবনা করার নাম পরিকল্পনা। অর্থাৎ পরিকল্পনা হলাে পূর্ব থেকে স্থিরকৃত কার্যক্রম। সদস্যদের মধ্যে অবশ্যই ভালাে সম্পর্ক থাকতে হবে। সম্পর্ক ভালাে থাকলে পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন। সহজতর হয়। পরিকল্পনা প্রণয়নের সময় কিছু বিষয় বিবেচনায় আনতে হয়। যেমন পরিবারের বিভিন্ন সদস্যদের মতামত যাচাই করে এবং প্রত্যেকের সুবিধা-অসুবিধার কথা চিন্তা করে পরিকল্পনা করতে হবে। [সকল এসাইনমেন্ট সমাধান সবচেয়ে দ্রুত পেতে ভিজিট করুন newresultbd.com] বিভিন্ন কার্যকলাপে সফলতা লাভ করতে হলে সদস্যদের দক্ষতা, ক্ষমতা, অভিজ্ঞতা, কাজ করার ইচ্ছা অনিচ্ছা ইত্যাদি পরিকল্পনায় বিবেচনার বিষয় হিসেবে অন্তর্ভুক্ত থাকতে হবে। সুতরাং সঠিক পরিকল্পনা করতে হলে বিভিন্ন সদস্যদের মধ্যে অবশ্যই ভালাে সম্পর্ক থাকতে হবে। সম্পর্ক ভালাে থাকলে পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন সহজতর হয়। পরিকল্পনা এমন হতে হবে যেন প্রয়ােজনবােধে পরিবর্তন করা যায় অর্থাৎ নমনীয় হতে হবে। হঠাৎ করে কোনাে জটিল সমস্যার সৃষ্টি হলে তা সমাধান করার উপযােগী পরিবেশ যেন সৃষ্টি করা যায়, সে বিষয়ে দৃষ্টি দিতে হবে। তা ছাড়া পরিকল্পনা যত দূর সম্ভব সহজ সরল হওয়া উচিত। • পরিবারের সকলের গ্রহণযােগ্য পরিকল্পনা তৈরি করতে হবে। 

সংগঠন

গৃহীত পরিকল্পনা অনুযায়ী পরিবারের বিভিন্ন কাজগুলাের মধ্যে সংযােগ সাধন করার নাম সংগঠন। সংগঠনের। পর্যায়ে কোন কাজ কোথায় ও কীভাবে করা হবে তা স্থির করা হয়। সংগঠনের পর্যায়ে পরিবারের বিভিন্ন সম্পদ সম্পর্কে বিশদ ভাবে খুঁটিনাটি চিন্তা করে কোথায় কী সম্পদ ব্যবহার করা হবে তা স্থির করা হয়ে থাকে। কাজ করতে গেলে কোন কাজ কাকে দিয়ে করানাে হবে, সে কাজ সম্পর্কে কার অভিজ্ঞতা আছে, কীভাবে কাজটি করতে হবে, কী কী সম্পদ ব্যবহার করা হবে ইত্যাদি বিবেচ্য বিষয়সমূহ সংগঠনের অন্তর্ভুক্ত। এক কথায় কাজ, কর্মী ও সম্পদের মধ্যে সমন্বয় সাধন করাকে সংগঠন বলে। সংগঠনের তিনটি পর্যায় আছে-

  • প্রথম পর্যায়ে ব্যক্তি তার করণীয় কাজের বিভিন্ন অংশের একটি ধারাবাহিক বিন্যাস রচনা করে।
  • দ্বিতীয় পর্যায়ে ব্যক্তি তার কোন কাজ আগে এবং কোন কাজ পরে হবে তার ধারাবাহিকতা রচনা করে। 
  • তৃতীয় পর্যায়ে ব্যক্তি তার একটি নির্দিষ্ট কাজ বা কাজসমূহ বিভিন্ন ব্যক্তি দ্বারা সম্পন্ন করার জন্য একটি কর্মকাঠামাে রচনা করে।

সুতরাং বলা যায়, যে কোনাে কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের সুচিন্তিত পদক্ষেপ গ্রহণ করাই সংগঠন। গৃহ ব্যবস্থাপনায় গরুত্বপূর্ণ ধাপ হচ্ছে নিয়ন্ত্রণ করা। 

নিয়ন্ত্রণ 

বলতে বােঝায় পরিবারের সকল ব্যক্তি শৃঙ্খলাবদ্ধ ভাবে পারিবারিক লক্ষ্য অর্জনের কাজে নিয়োজিত কি না তা পর্যবেক্ষণ করা। পরিকল্পিত কর্মসূচি ও পূর্ব নির্ধারিত মান অনুসারে কার্য সম্পাদিত হচ্ছে কি না তা পর্যবেক্ষণ করা ও প্রয়োজনবোধে উপযুক্ত সংশোধনের ব্যবস্থা করা এ পর্যায়ে কাজ। কাজ চলাকালীন অবস্থায় কাজের অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ করে দেখতে হবে যে পরিকল্পনা করা হয়েছে সে অনুযায়ী। কাজ হচ্ছে কি না, যাকে যে কাজ দেওয়া হয়েছে সে কাজ সঠিকভাবে করছে কি না ইত্যাদি। প্রয়ােজনবােধে কাজের ধারা পরিবর্তন করে কাজ সম্পাদনের ব্যবস্থা করতে হবে। পূর্বের আলােচনা থেকে বােঝা যায় যে, নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা কতােগুলাে স্তরে পর্যায়ক্রমে অগ্রসর হয় 

যেমন কর্মে সক্রিয় হওয়া: প্রথম স্তরে কাজে উদ্যোগ নেওয়া বা সক্রিয় হয়ে কাজ করা বােঝায়। কাজের উদ্যোগ নিয়ে কাজ শুরু করাটা একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। কী কাজ করতে হবে এবং কীভাবে করতে হবে জানা থাকলে কাজ আরম্ভ করা সহজ হয়। 

পর্যবেক্ষণ করা: কাজ করার দ্বিতীয় স্তরে পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে কাজের অগ্রগতি পরীক্ষা করতে হয়। কাজটি করতে সম্পদের সঠিক ও সুষ্ঠু ব্যবহার হচ্ছে কি না, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কী রকম সাফল্যের সঙ্গে হচ্ছে ইত্যাদি পরীক্ষা করে দেখতে হয়। কাজ চলাকালীন অবস্থায় এগুলাে পর্যবেক্ষণ করতে হয়। 

অভিযােজন করা/খাপ খাওয়ানাে: নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির তৃতীয় স্তরে পরিস্থিতির সাথে খাপ খাওয়াতে হয়। অথবা কোনাে সমস্যা দেখা দিলে তা মােকাবিলা করতে হয়। প্রয়ােজন অনুযায়ী গৃহীত পরিকল্পনায় কিছুটা রদবদল করে নতুন কোনাে সিদ্ধান্ত নিয়ে কাজটি সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করাই হচ্ছে অভিযােজন বা খাপ খাওয়ানাে।

মূল্যায়ন 

গৃহ ব্যবস্থাপনায় সর্বশেষ পর্যায় হলাে মূল্যায়ন করা। কাজের ফলাফল বিচার বা যাচাই করাই হচ্ছে মূল্যায়ন। পরিকল্পনা ও নিয়ন্ত্রণের ওপর কাজের ফলাফল নির্ভর করে। কাজটি করার পেছনে যে লক্ষ্য ছিল তা অর্জনে পূর্ববর্তী পর্যায়গুলো অবদান পুঙ্খানুপুঙ্খ রূপে মূল্যায়ন করতে হবে। মূল্যায়ন ছাড়া কাজের সফলতা ও বিফলতা নিরূপণ করা যায় না। কাজের উদ্দেশ্য বা লক্ষ্যকে কেন্দ্র করে ফলাফল যাচাই করতে হয়। উদ্দেশ্য সাধিত না হলে ফলাফল ভালাে হলাে না বুঝতে হবে। এক্ষেত্রে পরিকল্পনা ও নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে আরও সচেতন হতে হবে। মূল্যায়নের মাধ্যমে লক্ষ্য অর্জিত হলাে কি না, আর যদি হয়ে থাকে, কতােটা হলাে তা পরিমাপ করা যায়। লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হলে ব্যর্থতার কারণ নির্ণয় করে পরবর্তীতে সংশােধনের ব্যবস্থা করা যায়। সঠিক মূল্যায়নের জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলাের প্রতি লক্ষ্য রাখতে হবে

  • লক্ষ্য অনুযায়ী পরিকল্পিত কাজগুলাে ঠিকমতাে হয়েছে কি না
  • কাজের সফলতা বা ব্যর্থতা নিরূপণ করা 
  • কাজে ব্যর্থ হলে ব্যর্থতার কারণ অনুসন্ধান করে পরবর্তীতে সংশােধনের মাধ্যমে কাজে সফল হওয়া।

লক্ষ্য অর্জনে গৃহ ব্যবস্থাপনার কাঠামো বা পর্যায়গুলোর ভূমিকা 

Covid-19 পরিস্থিতিতে আমাদের কাঙ্খিত লক্ষ্য অর্জনের জন্য গৃহ কাঠামো অর্থাৎ পরিকল্পনা, সংগঠন, নিয়ন্ত্রণ ও মূল্যায়ন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। 

চাহিদার তুলনায় সম্পদ সীমিত। এ অবস্থায় চাহিদাগুলাে পূরণ করতে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা ও | সম্পদের ব্যবহারে দক্ষতা বাড়ানাে একান্ত অপরিহার্য।এছাড়া লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব নয়। দক্ষতা বাড়াতে হলে সম্পদের প্রকৃতি ও তার বিকল্প ব্যবহার সম্পর্কে জ্ঞান থাকা একান্ত দরকার। এ রকম পরিস্থিতিতে গৃহ ব্যবস্থাপনার পর্যায় গুলোর ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমান যুগে পরিবার একটি অর্থনৈতিক একক হিসেবে বিবেচিত। বেশির ভাগ অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড যেমন- পরিবারের আয়, ব্যয়, সঞ্চয়, বিনিয়ােগ ইত্যাদির মূল উৎস হচ্ছে পরিবার।

সকল এসাইনমেন্ট সমাধান সবচেয়ে দ্রুত পেতে ভিজিট করুন newresultbd.com

পরিবারের অর্থনৈতিক সিদ্ধান্তগুলাে দেশের জাতীয় অর্থনীতিতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। এ পরিস্থিতিতে ভােক্তা এবং ক্রেতা হিসেবে ব্যক্তি তথা পরিবারের কী অধিকার এবং অধিকার রক্ষায় কী করণীয় সে সম্পর্কে সচেতন থাকা একান্ত প্রয়ােজন। গৃহ ব্যবস্থাপনার জ্ঞান এ ব্যাপারে দক্ষতা অর্জনে সহায়তা করে। গৃহ ব্যবস্থাপনার লক্ষ হলাে কর্মমুখী আচরণ দ্বারা পরিবার তথা দেশের কল্যাণ সাধন করা। মানুষ তার জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে গৃহ ব্যবস্থাপনার পর্যায় গুলোর জ্ঞান ও দক্ষতা প্রয়ােগ করে সফলতা অর্জন করতে পারে। এই সফলতাই পারিবারিক জীবনে কল্যাণ, শান্তি ও সমৃদ্ধি বয়ে আনতে পারে। 

পরিশেষে বলা যায় covid-19 কালীন পরিস্থিতিতে গৃহ ব্যবস্থাপনার পর্যায় গুলো আমাদেরকে আমাদের লক্ষ্যে দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে দিতে পারে। 

Get SSC Home Science Assignment Answer

[Join]